, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

‘আগামী বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ’

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর ২০২৫
  • / ৩৬ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগামী বছরে কিছুটা বৃদ্ধি পাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তাদের সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০২৬ অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮ শতাংশে পৌঁছাবে, যা বর্তমানে ৪ শতাংশ। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটে এই পূর্বাভাসটি প্রকাশ করা হয়। বিশ্বব্যাংকের বিশ্লেষণ অনুসারে, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। পাশাপাশি, রপ্তানি এবং প্রবাসী আয়ের (রেমিট্যান্স) উভয়ই বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তবে প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে যে, দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধি পেয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য উদ্বেগের সৃষ্টি করতে পারে। বিশ্বব্যাংক মনে করছে, নীতিগত সংস্কার এবং বেসরকারি বিনিয়োগের বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়তে পারে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তুলনায় বিনিয়োগের উন্নতি ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে, তবে তা ধীরগতির হতে পারে, যা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ব্যাংকিং খাতে চলমান দুর্বলতার কারণে হতে পারে। আমদানি স্বাভাবিক হলে, চলতি হিসাবের ভারসাম্য কিছুটা ঘাটতিতে ফিরে যেতে পারে। অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উন্নতির ফলে রাজস্ব বাড়বে, ফলে রাজস্ব ঘাটতি জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে থাকবে বলেও ধারণা করা হয়েছে।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

‘আগামী বছর বাংলাদেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি হবে ৪ দশমিক ৮ শতাংশ’

আপডেট সময় ০২:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৭ অক্টোবর ২০২৫

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি আগামী বছরে কিছুটা বৃদ্ধি পাবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। তাদের সম্প্রতি প্রকাশিত প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, ২০২৬ অর্থবছরে দেশের জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৪.৮ শতাংশে পৌঁছাবে, যা বর্তমানে ৪ শতাংশ। মঙ্গলবার (৭ অক্টোবর) বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট আপডেটে এই পূর্বাভাসটি প্রকাশ করা হয়। বিশ্বব্যাংকের বিশ্লেষণ অনুসারে, দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ এখন তুলনামূলকভাবে স্থিতিশীল অবস্থায় রয়েছে। পাশাপাশি, রপ্তানি এবং প্রবাসী আয়ের (রেমিট্যান্স) উভয়ই বৃদ্ধি পাচ্ছে, যা অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তবে প্রতিবেদনে সতর্ক করে বলা হয়েছে যে, দারিদ্র্যের হার বৃদ্ধি পেয়েছে, যা দীর্ঘমেয়াদি অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতার জন্য উদ্বেগের সৃষ্টি করতে পারে। বিশ্বব্যাংক মনে করছে, নীতিগত সংস্কার এবং বেসরকারি বিনিয়োগের বৃদ্ধির মাধ্যমে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক গতি আরও বাড়তে পারে। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের তুলনায় বিনিয়োগের উন্নতি ঘটবে বলে আশা করা হচ্ছে, তবে তা ধীরগতির হতে পারে, যা রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা এবং ব্যাংকিং খাতে চলমান দুর্বলতার কারণে হতে পারে। আমদানি স্বাভাবিক হলে, চলতি হিসাবের ভারসাম্য কিছুটা ঘাটতিতে ফিরে যেতে পারে। অর্থনৈতিক কার্যক্রমের উন্নতির ফলে রাজস্ব বাড়বে, ফলে রাজস্ব ঘাটতি জিডিপির ৫ শতাংশের নিচে থাকবে বলেও ধারণা করা হয়েছে।


প্রিন্ট