খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
নড়াইলে ব্যবসায়ীর বাড়িতে ককটেল হামলা
- আপডেট সময় ১১:০৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৩০ অক্টোবর ২০২৫
- / ১৫ বার পড়া হয়েছে
নড়াইলে চাঁদার দাবি নিয়ে আসাদুল খন্দকার নামে এক ব্যবসায়ীর ওপর হুমকি দেওয়ার পর, থানায় অভিযোগ দায়েরের একদিনের মধ্যেই তার বাড়িতে ককটেল হামলা চালিয়েছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার (২৯ অক্টোবর) রাতে সদর উপজেলার আগদিয়া গ্রামে এই হামলার ঘটনা ঘটে। ওই গ্রামের সোহরাব খন্দকারের ছেলে আসাদুল খন্দকার এ হামলার শিকার হন। পুলিশ ও অভিযোগকারীর সূত্রে জানা যায়, ২৭ অক্টোবর রাত আনুমানিক ৯টার সময় অজানা নম্বর থেকে ফোন করে তাকে ৬ লাখ টাকা চাঁদা চাওয়া হয়। এরপর এক ঘণ্টার মধ্যে আবার ফোন করে চাঁদা না দিলে বোমা মারার হুমকি দেওয়া হয়। পরের দিন (২৮ অক্টোবর) তিনি সদর থানায় একটি অভিযোগ দেন। অভিযোগের একদিনের মধ্যেই তার বাড়িতে দুর্বৃত্তরা ককটেল দিয়ে হামলা চালায় এবং তাদের কথামতো কাজ হয়েছে বলে নিশ্চিত করে যায়। বিস্ফোরণের পর আবারও ফোন করে হুমকি দেওয়া হয়, যেখানে ভুক্তভোগী আসাদুলের কাছে বলা হয়, ‘আসাদুল, তুই বলছিলি যা পারি করতে। দেখছিস পারি কি না? ফোন নম্বর নিয়ে যা পারিস কর।’ সেই সময় সদর উপজেলার বিছালী পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ উপ-পরিদর্শক (এসআই) শাহ আলম উপস্থিত ছিলেন। তিনি ভুক্তভোগীর ফোন নিয়ে হুমকি দাতার সঙ্গে কথা বলেন এবং বলেন, ‘আসসালামু আলাইকুম, আপনি কি বলছেন ভাইকে (আসাদুল)?’ উত্তরে আসাদুলের জবাব আসে, ‘কি বলছে সে? আপনি কি জানেন?’ এরপর তিনি জেনে নেন। ভুক্তভোগী আসাদুল বলেন, ‘আমার ছেলে- মেয়ের তথ্য দিয়ে আমাকে মোবাইল ফোনে দুই দফায় হুমকি দেওয়া হয়। যদি ৬ লাখ টাকা না দেওয়া হয়, তাহলে বোমা মারার হুমকি দেওয়া হয় সন্ত্রাসীদের পক্ষ থেকে। মঙ্গলবার আমি মোবাইল নম্বর নিয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি করতে গিয়েছিলাম, কিন্তু কোনো ফল পাইনি। অভিযোগ দেওয়ার পরও পুলিশ আমার খোঁজ নেয়নি, কিন্তু সন্ত্রাসীরা ঠিকই বোমা (ককটেল) দিয়ে গেছে।’ সদর থানার পরিদর্শক মো. জামিল কবির ঘটনাস্থল থেকে ককটেল বিস্ফোরণের সত্যতা নিশ্চিত করেন, তবে আনুষ্ঠানিক কোন বক্তব্য দিতে পারেননি।
প্রিন্ট















