, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

রাতের আঁধারে ফের ঘোড়ার মাংস বিক্রি, ৫ মণ মাংসসহ ৩৭ ঘোড়া উদ্ধার

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০২:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১৭ বার পড়া হয়েছে

গাজীপুরে অন্ধকার রাতে পুনরায় ঘোড়ার মাংস বিক্রির খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানে ৫ মণ মাংসসহ ৩৭টি জীবিত ঘোড়া উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে মহানগরীর হায়দ্রাবাদ এলাকার একটি কসাইখানায় এই অভিযান চালানো হয়। খবর পেয়ে চক্রের সদস্যরা গোপনে পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন হারুন রোমান। গাজীপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক আহম্মেদ জানিয়েছেন, জবাইয়ের জন্য ওই ঘোড়াগুলো আনা হয়েছিল। যেহেতু অভিযানে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি, তাই উদ্ধারকৃত ঘোড়াগুলো ও জব্দ করা মাংসগুলো স্থানীয় একজনের হেফাজতে রাখা হয়েছে। আগামীকাল সকালে এগুলো গাজীপুর প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে হস্তান্তর করা হবে। তিনি আরও বলেন, অধিকাংশ ঘোড়ার অবস্থা খারাপ ও রুগ্ণ এবং মাংসে টক্সিনের উপস্থিতি রয়েছে। এই মাংস মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর, ফলে সবাইকে এই ঘোড়ার মাংস ক্রয় ও খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, চলতি বছরে শুরুর দিকে গাজীপুরের হায়দ্রাবাদ এলাকায় ঘোড়ার মাংস বিক্রির ঘটনা শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে এটি ব্যাপক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। পরে জেল প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ঘোড়ার মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ করে।


প্রিন্ট
ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

রাতের আঁধারে ফের ঘোড়ার মাংস বিক্রি, ৫ মণ মাংসসহ ৩৭ ঘোড়া উদ্ধার

আপডেট সময় ০২:২২ অপরাহ্ন, বুধবার, ৫ নভেম্বর ২০২৫

গাজীপুরে অন্ধকার রাতে পুনরায় ঘোড়ার মাংস বিক্রির খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে। ওই অভিযানে ৫ মণ মাংসসহ ৩৭টি জীবিত ঘোড়া উদ্ধার করা হয়। মঙ্গলবার (৪ নভেম্বর) রাত ১১টার দিকে মহানগরীর হায়দ্রাবাদ এলাকার একটি কসাইখানায় এই অভিযান চালানো হয়। খবর পেয়ে চক্রের সদস্যরা গোপনে পালিয়ে যায়। এ বিষয়ে নিশ্চিত করেছেন গাজীপুর সদর উপজেলা প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ও ভেটেরিনারি হাসপাতালের ভেটেরিনারি সার্জন হারুন রোমান। গাজীপুর জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ইশতিয়াক আহম্মেদ জানিয়েছেন, জবাইয়ের জন্য ওই ঘোড়াগুলো আনা হয়েছিল। যেহেতু অভিযানে কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি, তাই উদ্ধারকৃত ঘোড়াগুলো ও জব্দ করা মাংসগুলো স্থানীয় একজনের হেফাজতে রাখা হয়েছে। আগামীকাল সকালে এগুলো গাজীপুর প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরে হস্তান্তর করা হবে। তিনি আরও বলেন, অধিকাংশ ঘোড়ার অবস্থা খারাপ ও রুগ্ণ এবং মাংসে টক্সিনের উপস্থিতি রয়েছে। এই মাংস মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর, ফলে সবাইকে এই ঘোড়ার মাংস ক্রয় ও খাওয়া থেকে বিরত থাকতে পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, চলতি বছরে শুরুর দিকে গাজীপুরের হায়দ্রাবাদ এলাকায় ঘোড়ার মাংস বিক্রির ঘটনা শুরু হয়েছিল। ধীরে ধীরে এটি ব্যাপক আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়। পরে জেল প্রশাসন ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করে ঘোড়ার মাংস বিক্রি নিষিদ্ধ করে।


প্রিন্ট