খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
‘মাদরাসায় পড়ার সময়টা জীবনের সবচেয়ে ভালো মুহূর্ত ছিল’
- আপডেট সময় ১০:৫১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৬ নভেম্বর ২০২৫
- / ২০ বার পড়া হয়েছে
সৌন্দর্য এবং অভিনয়ের মাধ্যমে দর্শকদের হৃদয়ে নিজের স্থান করে নিয়েছেন ছোটপর্দার জনপ্রিয় অভিনেত্রী কেয়া পায়েল। পর্দায় নিজের চরিত্রকে প্রাণবন্ত করে তোলার জন্য তার তুলনা মেলা ভার। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তিনি তার ব্যক্তিগত জীবন এবং শৈশবের কিছু ঘটনা শেয়ার করেছেন। কেয়া জানিয়েছেন, ছোটবেলায় নিজের ইচ্ছায় তিনি মাদরাসায় ভর্তি হয়েছিলেন এবং সেখানে প্রায় এক বছর শিক্ষালাভ করেছিলেন। মাত্র সাত-আট বছর বয়সে তিনি একটি আবাসিক মাদরাসায় ভর্তি হন। কেয়া বলেন, “সাভারে আমার বাসার পাশে সামিরা ও সাদিয়া নামে দুটি বন্ধু ছিল। ওরা মাদরাসায় পড়বে। তখন আমি ওদের বললাম, আমি মাদরাসায় পড়তে চাই। তখন আমার বাবা-মা বলেছিলেন, ‘এটা খুবই ভালো কথা। আমরা গিয়ে তোমাকে ভর্তি করে দিয়ে আসব।’ আমার তখন বয়স ছিল মাত্র সাত-আট বছর।” তিনি আরও যোগ করেন, “আমি তখন স্কুলে ভর্তি হয়েছি। বাড়িতে থাকতেই আমি নিজে থেকে বলেছিলাম, আমি মাদরাসায় যেতে চাই। বাবা-মা বলেছিলেন, ‘আচ্ছা, একদিন সময় দাও। আমরা নিয়ে গিয়ে তোমাকে ভর্তি করিয়ে দিচ্ছি।’ সামিরা ও সাদিয়া তখন মাদরাসার আবাসিক এলাকায় থাকত। তখন আমি ভাবছিলাম, একদিন অপেক্ষা করব। কিন্তু তার থেকে ভালো মনে হলো আমি নিজে চলে যাই। বাড়ির কাউকে কিছু বলিনি, হেঁটে চলে গিয়েছিলাম মাদরাসায়।” তিনি আরও বলেন, “মাদরাসায় গিয়ে আমি বলেছিলাম, ‘আমাকে এখানে রেখে দিন। আমার কিছু বন্ধুরা আছে। আর বাবা-মা কাল আসবেন। আজকে একটু থাকি, তারা কাল এসে আমাকে ভর্তি করবেন।’ তখন মাদরাসার এক শিক্ষক বলেছিলেন, ‘এই মেয়েটা কী বলে?’ আমি প্রায় এক বছর মাদরাসায় পড়েছি। সেখানে পড়াশোনার সময়টাকে তিনি জীবনের এক অনন্য সময় হিসেবে উল্লেখ করেন। কেয়া শৈশব থেকেই খুব লক্ষ্মী ছিলেন বলে জানান, “আমি গজল প্রতিযোগিতায় অংশ নিতাম। পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়তাম। আমার এই সময়টা আমি জীবনের সবচেয়ে সুন্দর সময় বলে মনে করি।”
প্রিন্ট
















