খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
গ্রেপ্তারি পরোয়ানার ইস্যুতে যা বললেন মেহজাবীন
- আপডেট সময় ০৩:২৪ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৬ নভেম্বর ২০২৫
- / ২৭ বার পড়া হয়েছে
পারিবারিক ব্যবসার অংশীদার হিসেবে রাখার বিনিময়ে ২৭ লাখ টাকা আত্মসাৎ, হুমকি-ধামকি ও ভয়ভীতি দেখানোর অভিযোগে একটি মামলার শুনানিতে ঢাকার একটি আদালত মডেল ও অভিনেত্রী মেহজাবীন চৌধুরী ও তার ভাই আলিসান চৌধুরীর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছেন। তবে এই খবর তিনি অস্বীকার করেছেন অভিনেত্রী মেহজাবীন। রোববার (১৬ নভেম্বর) তার ফেসবুকে একটি পোস্টে তিনি বলেন, “অনলাইনে আমার নাম ব্যবহার করে কিছু অসত্য মামলার খবর ছড়িয়ে পড়ছে। আমার সকল সাংবাদিক সহকর্মীদের অনুরোধ, দয়া করে কোনো যাচাই ছাড়াই ও সত্যতা ছাড়াই সংবাদ প্রকাশ থেকে বিরত থাকুন।” অন্যদিকে, একই দিনে আদালত সূত্রে জানা যায়, মেহজাবীনের নামে একটি মামলা রয়েছে। ওই মামলায় আসামিদের আদালতে হাজিরার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু তারা আদালতে উপস্থিত না হওয়ায় ১০ নভেম্বর ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-৩ এর আফরোজা তানিয়া তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন। পাশাপাশি, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কার্যকর করার জন্য ১৮ ডিসেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। মামলার সূত্রে জানা যায়, দীর্ঘদিনের পরিচয়ের সুবাদে বাদী বিভিন্ন প্রলোভন দেখিয়ে মেহজাবীনকে পারিবারিক ব্যবসার অংশীদার হিসেবে রাখার জন্য নগদ টাকা ও বিকাশের মাধ্যমে মোট ২৭ লাখ টাকা দেন। পরে, ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু না করায় বাদী টাকা চাইলে তারা আজ দেব, কাল দেব বলে দীর্ঘদিন সময়ক্ষেপণ করেন। এরপর, ১১ ফেব্রুয়ারি বিকেলে পাওনা টাকা চাওয়ার জন্য গেলে, তারা ১৬ মার্চ হাতিরঝিলের পাশে একটি রেস্টুরেন্টে আসতে বলেন। সেখানে গেলে, মেহজাবীন ও তার ভাইসহ অজ্ঞাতনামা ৪ থেকে ৫ জন অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। তারা বলেন, “তুই আমাদের বাসায় টাকা চাইতে যাবি না। আবার যদি দেখি, জানে মারবো।” এভাবে তারা বাদীকে জীবননাশের হুমকি ও ভয় দেখায়। বিষয়টি সমাধানের জন্য ভাটারা থানায় গেলে পুলিশ আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেয়। এর পর, আমিরুল ইসলাম বাদী হয়ে ঢাকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ফৌজদারী কার্যবিধির ধারা ১০৭/১১৭(৩) অনুযায়ী মামলা করেন।
প্রিন্ট
















