, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

পরকীয়া করতে গিয়ে ধরা ৩ সন্তানের জনক-জননী

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ৫ ঘন্টা আগে
  • / ৪ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে জনতার হাতে ধরা পড়েছেন তিন সন্তানের পিতা ও মাতা। এরপর এলাকার লোকজন দশ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিবাহ সম্পন্ন করে। এই ঘটনা ঘটে গত শনিবার রাত ১১টার দিকে কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের নতুন দুলাল গ্রামে। জানা গেছে, নতুন দুলাল গ্রামের কাতার প্রবাসী মধু মিয়ার স্ত্রী এক সন্তানের মা এবং একই গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে আঙ্গুর মিয়া সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে তোলে। আঙ্গুর মিয়া কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের কবদের বাজারে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা করেন। এই সম্পর্কের ধারাবাহিকতায় সেই রাতে আনুমানিক ১১টার দিকে পরকীয়া প্রেমিকার স্বামী না থাকার সুযোগে আঙ্গুর প্রেমিকার বাড়িতে যান। এ সময় স্থানীয় মানুষ বিষয়টি বুঝতে পেরে আঙ্গুর ও প্রেমিকাকে ঘরের মধ্যে আটক করে রাখে। এই ঘটনার কারণে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে রোববার দুপুরে এলাকার সম্মানিত ব্যক্তিরা সালিশি বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয় যে, স্বামীকে তালাক দিয়ে ওই গৃহবধূকে তার পরকীয়া প্রেমিক আঙ্গুরের সঙ্গে বিবাহের অনুমোদন দেওয়া হবে। কঞ্চিবাড়ী ফাঁড়ির ইনচার্জ সেলিম রেজা জানান, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বরে কল পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এরপর উভয় পক্ষের সম্মতিতে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। এ ঘটনায় কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

পরকীয়া করতে গিয়ে ধরা ৩ সন্তানের জনক-জননী

আপডেট সময় ৫ ঘন্টা আগে

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে পরকীয়ায় লিপ্ত হয়ে জনতার হাতে ধরা পড়েছেন তিন সন্তানের পিতা ও মাতা। এরপর এলাকার লোকজন দশ লাখ টাকা কাবিনে তাদের বিবাহ সম্পন্ন করে। এই ঘটনা ঘটে গত শনিবার রাত ১১টার দিকে কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের নতুন দুলাল গ্রামে। জানা গেছে, নতুন দুলাল গ্রামের কাতার প্রবাসী মধু মিয়ার স্ত্রী এক সন্তানের মা এবং একই গ্রামের মৃত আব্দুর রহমানের ছেলে আঙ্গুর মিয়া সঙ্গে পরকীয়া সম্পর্ক গড়ে তোলে। আঙ্গুর মিয়া কঞ্চিবাড়ী ইউনিয়নের কবদের বাজারে মোবাইল ব্যাংকিং ব্যবসা করেন। এই সম্পর্কের ধারাবাহিকতায় সেই রাতে আনুমানিক ১১টার দিকে পরকীয়া প্রেমিকার স্বামী না থাকার সুযোগে আঙ্গুর প্রেমিকার বাড়িতে যান। এ সময় স্থানীয় মানুষ বিষয়টি বুঝতে পেরে আঙ্গুর ও প্রেমিকাকে ঘরের মধ্যে আটক করে রাখে। এই ঘটনার কারণে এলাকায় ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয়। পরে রোববার দুপুরে এলাকার সম্মানিত ব্যক্তিরা সালিশি বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেয় যে, স্বামীকে তালাক দিয়ে ওই গৃহবধূকে তার পরকীয়া প্রেমিক আঙ্গুরের সঙ্গে বিবাহের অনুমোদন দেওয়া হবে। কঞ্চিবাড়ী ফাঁড়ির ইনচার্জ সেলিম রেজা জানান, জাতীয় জরুরি সেবা নম্বরে কল পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি শান্ত করে। এরপর উভয় পক্ষের সম্মতিতে তাদের বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। এ ঘটনায় কোনো অভিযোগ পাওয়া যায়নি।


প্রিন্ট