, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

গাইবান্ধায় দেড় শতাধিক লোকের এনসিপিতে যোগদান

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৩:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ১৬ বার পড়া হয়েছে

গাইবান্ধা সদর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের দেড় শতাধিক নেতা-কর্মী জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-তে যোগদান করেছেন। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা পাবলিক লাইব্রেরির হল রুমে নতুন সদস্যরা আনুষ্ঠানিকভাবে দলের সদস্য হন। জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক শফিউল আজম, আহ্বায়ক শাহ মাহফুজুর রহমান এবং সদস্য সচিব রাহাদ ইবনে শহীদ তাদের স্বাগত জানিয়ে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এর আগে দুপুরে নবগঠিত জেলা আহ্বায়ক কমিটির উদ্যোগে এক পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভায় সাংগঠনিক শক্তি বাড়ানোর উপায়, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয় নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে। তাঁরা বলেন, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। অনুষ্ঠানের পর নতুন সদস্যদের নিয়ে একটি র‌্যালি বের হয়, যা পার্কের চারপাশ ঘুরে গিয়ে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে শেষ হয়। সেখানে সংক্ষিপ্ত ভাষণে আহ্বায়ক মাওলানা শাহ মাহফুজ বলেন, ‘কিছু চক্রান্তকারী মহল জুলাই আন্দোলন ভুলে গিয়ে আ.লীগকে পুনরায় সংগঠিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করবো। সেই সঙ্গে নবনির্বাচিত কমিটির সদস্য সচিব রাহাত ইবনে শহীদ উল্লেখ করেন, পিছিয়ে পড়া গাইবান্ধা জেলাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সার্বজনীনভাবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই। গাইবান্ধায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং বালাসিঘাটে নির্মাণের পরিকল্পনা থাকা টানেলটি বিগত সরকারের প্রতিনিধিরা বাস্তবায়ন করেননি। যদি ক্ষমতায় আসি, তাহলে গাইবান্ধার মানুষের প্রাণের দাবি—একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বালাসি ঘাট থেকে বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত যে টানেল হওয়ার কথা ছিল—সেটি বাস্তবায়ন করব। এছাড়া তিনি গাইবান্ধায় একটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দেন।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

গাইবান্ধায় দেড় শতাধিক লোকের এনসিপিতে যোগদান

আপডেট সময় ০৩:৪৭ অপরাহ্ন, বুধবার, ৩ ডিসেম্বর ২০২৫

গাইবান্ধা সদর উপজেলার ১৩টি ইউনিয়নের দেড় শতাধিক নেতা-কর্মী জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)-তে যোগদান করেছেন। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় জেলা পাবলিক লাইব্রেরির হল রুমে নতুন সদস্যরা আনুষ্ঠানিকভাবে দলের সদস্য হন। জেলা কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক শফিউল আজম, আহ্বায়ক শাহ মাহফুজুর রহমান এবং সদস্য সচিব রাহাদ ইবনে শহীদ তাদের স্বাগত জানিয়ে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান। এর আগে দুপুরে নবগঠিত জেলা আহ্বায়ক কমিটির উদ্যোগে এক পরিচিতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। এই সভায় সাংগঠনিক শক্তি বাড়ানোর উপায়, ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা ও করণীয় বিষয়ে দিকনির্দেশনা দেওয়া হয় নেতৃবৃন্দের মাধ্যমে। তাঁরা বলেন, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব। অনুষ্ঠানের পর নতুন সদস্যদের নিয়ে একটি র‌্যালি বের হয়, যা পার্কের চারপাশ ঘুরে গিয়ে জুলাই স্মৃতিস্তম্ভে শেষ হয়। সেখানে সংক্ষিপ্ত ভাষণে আহ্বায়ক মাওলানা শাহ মাহফুজ বলেন, ‘কিছু চক্রান্তকারী মহল জুলাই আন্দোলন ভুলে গিয়ে আ.লীগকে পুনরায় সংগঠিত করার অপচেষ্টা চালাচ্ছে। আমরা ঐক্যবদ্ধভাবে তা প্রতিহত করবো। সেই সঙ্গে নবনির্বাচিত কমিটির সদস্য সচিব রাহাত ইবনে শহীদ উল্লেখ করেন, পিছিয়ে পড়া গাইবান্ধা জেলাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য সার্বজনীনভাবে সবাইকে সঙ্গে নিয়ে কাজ করতে চাই। গাইবান্ধায় একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং বালাসিঘাটে নির্মাণের পরিকল্পনা থাকা টানেলটি বিগত সরকারের প্রতিনিধিরা বাস্তবায়ন করেননি। যদি ক্ষমতায় আসি, তাহলে গাইবান্ধার মানুষের প্রাণের দাবি—একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও বালাসি ঘাট থেকে বাহাদুরাবাদ পর্যন্ত যে টানেল হওয়ার কথা ছিল—সেটি বাস্তবায়ন করব। এছাড়া তিনি গাইবান্ধায় একটি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের প্রতিশ্রুতি দেন।


প্রিন্ট