, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

মিয়ানমারে গোলাগুলি, সীমান্তে আতঙ্ক

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৭:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫
  • / ৭ বার পড়া হয়েছে

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের সংলগ্ন নাফ নদীতে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এই গোলাগুলি মিয়ানমারের ওপারে বিলাসীর দ্বীপ ও তোতার দ্বীপ এলাকার নবী হোসেন গ্রুপ এবং মিয়ানমারের সশস্ত্র সংগঠন আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘটিত হয়। এতে মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে সীমান্তবর্তী কিছু বাড়িঘর ও গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শনিবার ভোরে এই ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ভোর থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে নাফ নদীর আশপাশে গুলির শব্দ শোনা যায়। গোলাগুলির তীব্রতা এত বেশি ছিল যে হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তুলাতলী, খারাইংগা ঘোনা, বালুখালীসহ বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেক বাসিন্দা ভয়ে ঘর ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজুল মোস্তফা বলেন, ফজরের নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বের হতেই কয়েকটি গুলির শব্দ শোনা যায়। অল্প সময়ের মধ্যেই গোলাগুলি ব্যাপক আকার ধারণ করে। তিনি আরও জানান, এত তীব্র গোলাগুলি আগে কখনো শুনিনি। ভয়ে মানুষজন ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যায়। সিরাজুল মোস্তফা বলেন, মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলির আঘাত হানে হোয়াইক্যং বাজারসংলগ্ন বাবুলের বাড়ি ও আশপাশের বিভিন্ন গাছে। বর্তমানে সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষ চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।


প্রিন্ট
ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

মিয়ানমারে গোলাগুলি, সীমান্তে আতঙ্ক

আপডেট সময় ০৭:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার হোয়াইক্যং ইউনিয়নের সংলগ্ন নাফ নদীতে ব্যাপক গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এই গোলাগুলি মিয়ানমারের ওপারে বিলাসীর দ্বীপ ও তোতার দ্বীপ এলাকার নবী হোসেন গ্রুপ এবং মিয়ানমারের সশস্ত্র সংগঠন আরাকান আর্মির মধ্যে সংঘটিত হয়। এতে মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে সীমান্তবর্তী কিছু বাড়িঘর ও গাছপালা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। শনিবার ভোরে এই ঘটনা ঘটে। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন, ভোর থেকে প্রায় দুই ঘণ্টা ধরে নাফ নদীর আশপাশে গুলির শব্দ শোনা যায়। গোলাগুলির তীব্রতা এত বেশি ছিল যে হোয়াইক্যং ইউনিয়নের তুলাতলী, খারাইংগা ঘোনা, বালুখালীসহ বিভিন্ন সীমান্তবর্তী এলাকায় ব্যাপক আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। অনেক বাসিন্দা ভয়ে ঘর ছেড়ে রাস্তায় বেরিয়ে আসেন। হোয়াইক্যং ইউনিয়ন পরিষদের ২নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য সিরাজুল মোস্তফা বলেন, ফজরের নামাজ শেষে মসজিদ থেকে বের হতেই কয়েকটি গুলির শব্দ শোনা যায়। অল্প সময়ের মধ্যেই গোলাগুলি ব্যাপক আকার ধারণ করে। তিনি আরও জানান, এত তীব্র গোলাগুলি আগে কখনো শুনিনি। ভয়ে মানুষজন ঘর ছেড়ে বেরিয়ে যায়। সিরাজুল মোস্তফা বলেন, মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলির আঘাত হানে হোয়াইক্যং বাজারসংলগ্ন বাবুলের বাড়ি ও আশপাশের বিভিন্ন গাছে। বর্তমানে সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষ চরম আতঙ্কের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন।


প্রিন্ট