সোনারগাঁওয়ে প্রীতি ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ছাদ থেকে পড়ে ইউপি চেয়ারম্যানের মৃত্যু
সিডনির সমুদ্র সৈকতে হামলায় জড়িতদের একজন ভারতের নাগরিক
পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি আর কখনো দেশের মাটিতে ফিরবে না: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁয় জাতীয় পার্টির মিটিং পণ্ড-অফিস ভাঙচুর করলো ছাত্র-জনতা
পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের পদত্যাগের ইচ্ছা
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে সরকার
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় জেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল
রেকর্ড মূল্যে কলকাতায় মোস্তাফিজ
কক্সবাজারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
‘অতীতের বস্তাপচা রাজনীতি ফেলে নতুন রাজনীতি করতে হবে’
- আপডেট সময় ১৩ ঘন্টা আগে
- / ৭ বার পড়া হয়েছে
অতীতের অপ্রয়োজনীয় রাজনীতি পরিত্যাগ করে নতুন ধারার রাজনীতি শুরু করার আহ্বান জানিয়েছে জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, পুরনো অপ্রয়োজনীয় সব রাজনৈতিক ধারা আমরা পায়ের নিচে চেপে হত্যা করতে চাই। যারা এ ধরনের রাজনীতি চালাবে তারা অচল হয়ে যাবে। নতুন বাংলাদেশের জন্য নতুন রীতিতে রাজনীতি শুরু করতে চাই। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) বিজয় দিবসের প্রথম প্রহরে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে যুব ম্যারাথনের পূর্ববর্তী সমাবেশে এ সব কথা বলেন তিনি। আওয়ামী লীগকে কটাক্ষ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, স্বাধীনতার পর একটি পরিবার, একটি গোষ্ঠী ও একটি দলকে সুবিধা দিতে রাষ্ট্রের সব ব্যবস্থা গড়ে তোলা হয়েছিল। ‘সোনার বাংলা’ গড়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে তারা দেশকে ‘শ্মশান বাংলায়’ রূপান্তর করেছে। জামায়াতের আমির উল্লেখ করেন, আওয়ামী লীগ স্বাধীন বাংলাদেশকে সন্ত্রাসের আবাসস্থলে রূপান্তর করেছিল। তবে পুরনো অপ্রয়োজনীয় সব রাজনীতিকে আমরা পায়ের নিচে চেপে শেষ করতে চাই। নতুন বাংলাদেশের জন্য নতুন ধারায় রাজনীতি শুরু করতে চাই। প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধাদের যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি বলে উল্লেখ করে ডা. শফিকুর রহমান বলেন, স্বাধীনতার পর সোনার বাংলার স্বপ্ন দেখিয়ে দেশকে ধ্বংসের পথে ঠেলে দেওয়া হয়েছিল। ১৯৭৫ সালের পর থেকে মানুষকে তসবি ও মাথায় ঘোমটা দিয়ে বিভ্রান্ত করা হয়। গণআন্দোলনে পালিয়ে গেলেও আওয়ামী লীগ এখনও দেশের অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চাচ্ছে। তিনি বলেন, আগামী জাতীয় নির্বাচনে আমরা দলীয় জয় চাই না, বরং ১৮ কোটি মানুষের জয় চাই। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মাধ্যমে দেশের রাজনীতির নতুন দিক উন্মোচিত হবে। যদি কোনও ষড়যন্ত্র হয় নির্বাচন নিয়ে, তা জনগণ প্রতিহত করে দেবে। তিনি আরও বলেন, আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছ থেকে কোনও সুবিধা চাই না, তবে যদি কোনও দল কমিশনের প্রতি সুবিধা দেওয়ার চেষ্টা করে, তাহলে তা কঠোর হাতে দমন করা হবে।
প্রিন্ট



























