, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

পাবনায় বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ৪ ঘন্টা আগে
  • / ৫ বার পড়া হয়েছে

পাবনার ঈশ্বরদীতে ইটভাটার জন্য মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম বীরু মোল্লা (৬০), তিনি লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে একই গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা জহুরুল মোল্লা ও তার ছেলে আল আমিন মোল্লা জোরপূর্বক বীরু মোল্লার জমি থেকে মাটি কেটে ইটভাটার জন্য নিয়ে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধবার সকালে কথা বলতে গেলে জহুরুল মোল্লা ও তার ছেলে ক্ষিপ্ত হয়ে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে বীরুর মাথায় গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানা গেছে, নিহত বীরু মোল্লা ও অভিযুক্ত জহুরুল মোল্লা চাচাতো ভাই। ঈশ্বরদী উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আজমল হোসেন সুজন বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। এটি কোনো দলীয় দ্বন্দ্ব নয়, মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটেছে।” ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুজ্জামান বলেন, “ঘটনাস্থলে পুলিশ গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”


প্রিন্ট
ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

পাবনায় বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

আপডেট সময় ৪ ঘন্টা আগে

পাবনার ঈশ্বরদীতে ইটভাটার জন্য মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ঈশ্বরদী উপজেলার লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়নে এই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম বীরু মোল্লা (৬০), তিনি লক্ষীকুন্ডা ইউনিয়ন বিএনপির আহ্বায়ক ছিলেন। পরিবারের অভিযোগ, মঙ্গলবার রাতে একই গ্রামের আওয়ামী লীগ নেতা জহুরুল মোল্লা ও তার ছেলে আল আমিন মোল্লা জোরপূর্বক বীরু মোল্লার জমি থেকে মাটি কেটে ইটভাটার জন্য নিয়ে যায়। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বুধবার সকালে কথা বলতে গেলে জহুরুল মোল্লা ও তার ছেলে ক্ষিপ্ত হয়ে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে বীরুর মাথায় গুলি করে। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ঈশ্বরদী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। জানা গেছে, নিহত বীরু মোল্লা ও অভিযুক্ত জহুরুল মোল্লা চাচাতো ভাই। ঈশ্বরদী উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব আজমল হোসেন সুজন বলেন, “এই হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে হবে। এটি কোনো দলীয় দ্বন্দ্ব নয়, মাটি কাটাকে কেন্দ্র করে এই ঘটনা ঘটেছে।” ঈশ্বরদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মমিনুজ্জামান বলেন, “ঘটনাস্থলে পুলিশ গেছে। বিষয়টি তদন্ত করে প্রয়োজনীয় আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”


প্রিন্ট