ওসমান হাদির হত্যাকাণ্ড নিয়ে ছাত্রদলের উদ্বেগ, গ্রেপ্তার ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
হাদির জানাজায় আনা যাবে না ব্যাগ, ড্রোন উড়ানো নিষিদ্ধ
কাল বাদ জোহর ওসমান হাদির জানাজা ও দাফন
কবি নজরুলের পাশে শায়িত হবেন ওসমান হাদি
ঢাকায় পৌঁছাল ওসমান হাদির মরদেহবাহী বিমান
ঢাকার পথে হাদির মরদেহ, বিমানবন্দর থেকে ঢাবির কেন্দ্রীয় মসজিদে নেওয়া হবে
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য এখন স্থিতিশীল: ডা. জাহিদ
ঢাকায় নতুন মার্কিন রাষ্ট্রদূত হচ্ছেন ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেন
বাংলাদেশে থাকা মার্কিন নাগরিকদের সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাস
দিনাজপুরে বিয়ের দাওয়াত খেয়ে অসুস্থ ৬০ জন
বাংলাদেশসহ সাত দেশের জন্য কঠিন হচ্ছে ইউরোপ আশ্রয়
- আপডেট সময় ৪ ঘন্টা আগে
- / ৩ বার পড়া হয়েছে
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) আইনপ্রণেতারা অভিবাসন নীতিকে আরও কঠোর করার পক্ষে মত প্রকাশ করেছেন। অভিবাসন নীতি আরও কঠোর করার লক্ষ্যে বুধবার ইউরোপীয় পার্লামেন্টে দুটি প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। এতে সমর্থন দেয় ডানপন্থি ও কট্টর ডানপন্থি আইনপ্রণেতাদের সংস্থা। অনুমোদিত এই দু’টি প্রস্তাবের মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় রয়েছে বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্কিত। এই পদক্ষেপের মূল লক্ষ্য হলো, ইউরোপীয় ইউনিয়ন যেসব দেশকে ‘নিরাপদ’ হিসেবে বিবেচনা করে, তার তালিকা তৈরি করা। এই তালিকাভুক্ত দেশের নাগরিকরা যদি ইউরোপে আশ্রয় চায়, তা অনেকটা কঠিন হয়ে যাবে। তালিকায় রয়েছে বাংলাদেশ, কোসোভো, কলম্বিয়া, মিশর, ভারত, মরক্কো ও তিউনিশিয়া। এর অর্থ হলো, ইউরোশীয় ইউনিয়ন এই দেশগুলোকে নিরাপদ হিসেবে গণ্য করবে। ফলে, যদি কেউ আশ্রয় চায়, তাহলে তার আবেদন গ্রহণের প্রক্রিয়া কঠিন হয়ে উঠতে পারে। চরম ডানপন্থি আইনপ্রণেতা ফ্যাব্রিস লেগেরি এই পদক্ষেপকে জরুরি বলে উল্লেখ করেছেন, কারণ এতে সদস্য দেশগুলোর ওপর ভিত্তিহীন আশ্রয়প্রার্থনার চাপ কমবে। অন্য একটি প্রস্তাবের মধ্যে রয়েছে, আশ্রয়প্রার্থীদের অন্য কোনো দেশে পাঠানোর ব্যবস্থা। যদি কেউ ‘নিরাপদ’ তালিকাভুক্ত দেশের নাগরিক হয়, তাহলে তার জন্য অন্য দেশে পাঠানোর নির্দেশ দেওয়া হবে। বামপন্থী আইনপ্রণেতা ড্যামিয়েন কারেমে এই পদক্ষেপকে ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনির জন্য বড়দিনের উপহার বলে মন্তব্য করেছেন। মেলোনির পরিকল্পনা ছিল, আশ্রয়প্রার্থীদের আলবেনিয়ায় পাঠানো হবে। এতদিন এই পরিকল্পনা আইনি জটিলতার কারণে আটকে ছিল। তবে, ইউরোপীয় পার্লামেন্টে এই প্রস্তাব অনুমোদিত হওয়ায়, এই প্রক্রিয়া দ্রুত বাস্তবায়নের পথ সুগম হবে। মানবাধিকার সংগঠনগুলো এই ইউরোপীয় সিদ্ধান্তের তীব্র সমালোচনা করে বলেছে, অন্য দেশে আশ্রয় পাঠানো হলে আশ্রয়প্রার্থীরা গুরুতর ঝুঁকির মধ্যে পড়তে পারেন। ইউরোপীয় কমিশন জোর দিয়ে বলেছে, যে কোনো দেশে অভিবাসী পাঠানো হোক না কেন, সেই দেশের মৌলিক অধিকার রক্ষা করতে হবে।
প্রিন্ট


























