সুদানে নিহত ৬ সেনার জানাজা সম্পন্ন
রোববার রাজধানীর যেসব এলাকায় মার্কেট বন্ধ
দেশের বাজারে আজ যত টাকায় বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ ও রুপা
হান্নান মাসউদকে হত্যার হুমকিদাতা সম্পর্কে যা জানালো পুলিশ
বাপ স্বতন্ত্র, বেটিও স্বতন্ত্র- সময়ই উত্তর দেবে: রুমিন ফারহানা
খুনিরা পার পেয়ে গেলে আপনার আমার কারো জীবন নিরাপদ থাকবে না: জামায়াত আমির
স্বর্ণকাণ্ডে গ্রেপ্তার অভিনেত্রীর মুক্তির আবেদন নাকচ
টেকনাফে আদিবাসী যুবককে তুলে নিয়ে গেল অস্ত্রধারীরা
বিশ্ববাজারে বাড়ল তেলের দাম
সুনামগঞ্জে দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত ৩০
দুর্নীতি মামলায় ইমরান খান ও তার স্ত্রীর ১৭ বছরের কারাদণ্ড
- আপডেট সময় ১৩ ঘন্টা আগে
- / ৫ বার পড়া হয়েছে
তোশাখানা-২ দুর্নীতির মামলায় পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান এবং তার স্ত্রী বুশরা বিবিকে ১৭ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছেন পাকিস্তানের একটি আদালত। দেশীয় মূল্যবান উপহার অবৈধভাবে সংরক্ষণ ও বিক্রির অভিযোগে দোষী সাব্যস্ত করে এই রায় দেন আদালত। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) রাওয়ালপিন্ডির বিশেষ আদালত এ রায় প্রদান করে। খবর আল জাজিরার। অভিযোগে বলা হয়, ২০২১ সালের মে মাসে সৌদি আরব সফরে যাওয়ার সময় ইমরান খান ও তার স্ত্রী দেশটির সরকারের দেওয়া গয়নাগাটি ও অন্যান্য উপহার বাজারের দাম তুলনায় কম দামে বিক্রি ও নিজের কাজে ব্যবহারের জন্য আত্মসাৎ করেন। পাকিস্তানের আইনে, বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধান বা অতিথিদের কাছ থেকে পাওয়া উপহার নিজের কাছে রাখার জন্য বাজারমূল্যের ভিত্তিতে মূল্য পরিশোধ করতে হয়, আর বিক্রির ক্ষেত্রে লাভের হিসাব প্রকাশ করতে হয়। কিন্তু কৌঁসুলিরা দাবি করেন, এ দম্পতি উপহারগুলো খুবই কম দামে—মাত্র ১০ হাজার ডলার দামে কিনেছেন, যেখানে সেগুলোর প্রকৃত বাজারমূল্য ছিল প্রায় ২ লাখ ৮৫ হাজার ৫২১ ডলার, এবং পরে সেখান থেকে লাভ করেন। রায় ঘোষণা করার পর ইমরান খানের সমর্থকরা এই সিদ্ধান্তের নিন্দা জানায়। তার মুখপাত্র জুলফিকার বুখারি বলেন, ‘কোনো প্রমাণ ছাড়াই দোষ চাপানো হয়েছে।’ পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ দল এই বিচ্ছিন্নতাকে ‘প্রহসন’ বলে আখ্যা দিয়েছে। ইমরান খানের বোন আলিমা খানুম আল জাজিরাকে বলেন, ‘এটা সম্পূর্ণ সাজানো মামলা। পুরো দেশ জানে, তিনি একজন সত্ মানুষ।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আপনি কি মনে করেন, একটি গয়নার দাম কম দেখানোর জন্য ইমরান ১০ বছর জেলে থাকবেন? সত্যিই কি? এটা কি ১৭ বছরের সাজা হওয়ার মতো বিষয়? বিচারব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে।’ উল্লেখ্য, ৭৩ বছর বয়সী এই নেতা ২০১৮ থেকে এপ্রিল ২০২২ পর্যন্ত পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। পরে অনাস্থা ভোটে তিনি ক্ষমতা হারান।
প্রিন্ট


























