পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থতায় ৮৫০ কামিকাজি ড্রোন কিনছে ভারত
শুটার ফয়সাল ও সংশ্লিষ্টদের অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে সিআইডি
ওসমান হাদিকে হত্যা করে জুলাইকে পরিবর্তন করে দেওয়া যাবে না: শিবির সভাপতি
জামিন পেলেন মোটরসাইকেল মালিক সন্দেহে গ্রেপ্তার হান্নান
গুরুতর আহত অভিনেতা ইমরান হাশমি
টাঙ্গাইলে ভোটের মাঠে শান্তি নিশ্চিতে প্রার্থীদের শপথ
আমাদের সবাইকে এখন ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
ভারতকে উড়িয়ে জুনিয়র এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হাদির হত্যাকারী সম্পর্কে পুলিশের কাছে সুনির্দিষ্ট তথ্য নেই
জরুরি প্রেস ব্রিফিং ডেকে উপস্থিত নেই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ
- আপডেট সময় ৪ ঘন্টা আগে
- / ৩ বার পড়া হয়েছে
বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক বর্তমানে উত্তেজনাকর পরিস্থিতির মধ্যে রয়েছে। দিল্লিতে বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারের শীর্ষ উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের কুশপুত্তলিকা দাহের ঘটনা ঘটেছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় এই কর্মসূচি পালন করে বিভিন্ন সংগঠন। একই ধরণের প্রতিবাদ রোববার (২১ ডিসেম্বর) ভারতের আসামে সংগঠিত হয় ন্যাশনাল স্টুডেন্টস ইউনিয়ন অব ইন্ডিয়া নামে একটি সংগঠনের উদ্যোগে। এর আগে শনিবার রাতের দিকে দিল্লি বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে কিছু কট্টরপন্থি সংগঠনের কর্মীরা বিক্ষোভ দেখিয়েছেন। এ সময় তারা নানা স্লোগান দেন এবং বাংলাদেশি হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাহকে হত্যার হুমকি দেয়ার অভিযোগ ওঠে। ত্রিপুরা ও কলকাতাতেও বাংলাদেশের সহকারী হাইকমিশন ও উপ-দূতাবাসের সামনেও বিক্ষোভের খবর পাওয়া গেছে। দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সূত্র জানায়, শনিবার রাত সাড়ে ৮টা থেকে প্রায় ৯টার মধ্যে ২০ থেকে ২৫ জনের একটি গ্রুপ তিনটি গাড়িতে করে হাইকমিশনের সামনে উপস্থিত হয়। তারা নিজেদের ‘অখণ্ড হিন্দু রাষ্ট্রসেনা’ বলে পরিচয় দিয়ে চিৎকার-চেঁচামেচি করে হাইকমিশনার রিয়াজ হামিদুল্লাকে হুমকি দেয়। বাংলাদেশ হাইকমিশনের প্রেস মিনিস্টার ফয়সাল মাহমুদ বলেন, বিক্ষোভকারীরা মূল গেটের সামনে কিছুক্ষণ স্লোগান দেয়, তারপর চলে যায়। এ সময় কোনো শারীরিক হামলা বা ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেনি এবং কিছু ছোড়াছুড়িও হয়নি। তবে তারা ‘বাংলাদেশে যদি হিন্দু মারা হয়, তাহলে তোমাদের সবাইকে হত্যা করে ফেলবো’—এমন হুমকি প্রদান করে বলে তিনি জানান। এ সংক্রান্ত বিষয়ে রোববার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, দিল্লিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের সামনে কোনো নিরাপত্তা ভাঙার চেষ্টা করা হয়নি। বিক্ষোভকারীরা শুধুমাত্র স্লোগান দেয় এবং কিছুক্ষণ পর পুলিশ এসে তাদের ছত্রভঙ্গ করে।
প্রিন্ট


























