, শনিবার, ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ৫ আশ্বিন ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম পার্টনার বাংলাদেশ: আশিক চৌধুরী

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৪:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫
  • / ১৮৫ বার পড়া হয়েছে

বাংলাদেশ সরকার ও যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানাভিত্তিক আর্জেন্ট এলএনজির মধ্যে বৃহৎ এলএনজি সরবরাহ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ বছরে ৫ মিলিয়ন টন (৫০ লাখ টন) তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করবে।

বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান, এটি ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর তার প্রশাসনের প্রথম আন্তর্জাতিক চুক্তি। তিনি লিখেছেন, “আমরা বলতে পারব, বাংলাদেশ তার প্রথম পার্টনার।”

আশিক চৌধুরী আরও বলেন, “আমাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ এবং কর্মসংস্থানের জন্য দীর্ঘমেয়াদি গ্যাস সরবরাহ সমাধান প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্যের বাইরের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিকল্প।” তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে বলেন, “তারা সরাসরি কাজ করতে পছন্দ করে। আমাদের জন্য এটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ভবিষ্যতে আমরা যখনই ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করব, বলতে পারব বাংলাদেশ ছিল তাদের প্রথম পার্টনার।”

এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ তার গ্যাস সংকট নিরসনে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে সক্ষম হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। উল্লেখ্য, এলএনজি চুক্তি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অর্থনৈতিক কূটনীতিতে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

ট্রাম্প প্রশাসনের প্রথম পার্টনার বাংলাদেশ: আশিক চৌধুরী

আপডেট সময় ০৪:১৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৫ জানুয়ারী ২০২৫

বাংলাদেশ সরকার ও যুক্তরাষ্ট্রের লুইজিয়ানাভিত্তিক আর্জেন্ট এলএনজির মধ্যে বৃহৎ এলএনজি সরবরাহ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। চুক্তির আওতায় বাংলাদেশ বছরে ৫ মিলিয়ন টন (৫০ লাখ টন) তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) আমদানি করবে।

বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান আশিক চৌধুরী তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে জানান, এটি ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হওয়ার পর তার প্রশাসনের প্রথম আন্তর্জাতিক চুক্তি। তিনি লিখেছেন, “আমরা বলতে পারব, বাংলাদেশ তার প্রথম পার্টনার।”

আশিক চৌধুরী আরও বলেন, “আমাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্রোথ এবং কর্মসংস্থানের জন্য দীর্ঘমেয়াদি গ্যাস সরবরাহ সমাধান প্রয়োজন। এ ক্ষেত্রে আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্যের বাইরের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিকল্প।” তিনি ট্রাম্প প্রশাসনের বৈশিষ্ট্য উল্লেখ করে বলেন, “তারা সরাসরি কাজ করতে পছন্দ করে। আমাদের জন্য এটি কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ, কারণ ভবিষ্যতে আমরা যখনই ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে আলোচনা করব, বলতে পারব বাংলাদেশ ছিল তাদের প্রথম পার্টনার।”

এ চুক্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ তার গ্যাস সংকট নিরসনে নতুন দিগন্ত উন্মোচন করতে সক্ষম হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি। উল্লেখ্য, এলএনজি চুক্তি বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে অর্থনৈতিক কূটনীতিতে একটি নতুন মাত্রা যোগ করবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।


প্রিন্ট