, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

লক্ষ্মীপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় আটক ১

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
  • / ২৬ বার পড়া হয়েছে

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে মা জুলেখা বেগম (৫৫) এবং তার কলেজছাত্রী মেয়ে তানহা আক্তার মীম (১৯) কে জবাই করে হত্যা করার ঘটনায় পুলিশ সোহেল রানা (৩২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। সোহেল রানা নিহতদের আত্মীয়। তিনি একই বাড়ির মোজাম্মেল হোসেন বাহারের পুত্র। রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারী এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোহেল রানা কে আটক করা হয়েছে। অন্যদিকে, হত্যার ঘটনায় শুক্রবার রাতে রামগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন নিহত জুলেখার স্বামী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান। তবে মামলায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে। এছাড়া, শুক্রবার দুপুরে জেলা সদর হাসপাতালে নিহতদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। বিকেলে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের দাফন সম্পন্ন হয়। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে রাত ৯টার মধ্যে যে কোনো সময় রামগঞ্জ উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের ইছাপুর গ্রামে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন জুলেখা বেগম ও তার মেয়ে তানহা আক্তার মীম। তাদের মৃতদেহ বাসভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে পাওয়া যায়। ঘটনার সময় বাড়িতে অন্য কেউ ছিল না। মিজানুর রহমান তার ছেলে ফারহাদসহ রামগঞ্জের শহর সোনাপুর বাজারে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছিলেন।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

লক্ষ্মীপুরে মা-মেয়ে হত্যার ঘটনায় আটক ১

আপডেট সময় ০৮:১৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫

লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জে মা জুলেখা বেগম (৫৫) এবং তার কলেজছাত্রী মেয়ে তানহা আক্তার মীম (১৯) কে জবাই করে হত্যা করার ঘটনায় পুলিশ সোহেল রানা (৩২) নামে এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। শুক্রবার (১০ অক্টোবর) রাতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়। সোহেল রানা নিহতদের আত্মীয়। তিনি একই বাড়ির মোজাম্মেল হোসেন বাহারের পুত্র। রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল বারী এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সোহেল রানা কে আটক করা হয়েছে। অন্যদিকে, হত্যার ঘটনায় শুক্রবার রাতে রামগঞ্জ থানায় একটি মামলা করেন নিহত জুলেখার স্বামী ব্যবসায়ী মিজানুর রহমান। তবে মামলায় অজ্ঞাত ব্যক্তিদের আসামি করা হয়েছে। এছাড়া, শুক্রবার দুপুরে জেলা সদর হাসপাতালে নিহতদের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়। বিকেলে পারিবারিক কবরস্থানে তাদের দাফন সম্পন্ন হয়। উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার বিকেল থেকে রাত ৯টার মধ্যে যে কোনো সময় রামগঞ্জ উপজেলার চন্ডিপুর ইউনিয়নের ইছাপুর গ্রামে দুর্বৃত্তদের হাতে খুন হন জুলেখা বেগম ও তার মেয়ে তানহা আক্তার মীম। তাদের মৃতদেহ বাসভবনের দ্বিতীয় তলায় একটি কক্ষে পাওয়া যায়। ঘটনার সময় বাড়িতে অন্য কেউ ছিল না। মিজানুর রহমান তার ছেলে ফারহাদসহ রামগঞ্জের শহর সোনাপুর বাজারে তার ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ছিলেন।


প্রিন্ট