‘বাম, শাহবাগি, ছায়ানট, উদীচীকে তছনছ করে দিতে হবে’—জাবি ছাত্রশিবির সেক্রেটারি মোস্তাফিজ
বিএনপির স্থায়ী কমিটির জরুরি সভায় নৈরাজ্য ও সহিংসতার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ
হাদি হত্যার দায় সরকারকে নিতে হবে: রুমিন ফারহানা
সংস্কৃতি চর্চাবিরোধী গোষ্ঠী পরিস্থিতির সুযোগ নিয়েছে: ছায়ানট
হাদির মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান জাতিসংঘের
শহীদ ওসমান হাদির রক্ত আমাদের ঐক্যবদ্ধ করুক: ডা. শফিকুর রহমান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্থিতিশীল করার পরামর্শ শশী থারুরের
ওসমান হাদির মরদেহ রাখা হয়েছে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে
কাল দেশে পৌঁছাবে সুদানে নিহত ৬ বাংলাদেশি সেনার মরদেহ
গণতান্ত্রিক উত্তরণ রোধ করা যাবে না: সালাহউদ্দিন আহমদ
কোম্পানীগঞ্জে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে চিকিৎসাধীন ভাই-বোনের মৃত্যু
- আপডেট সময় ০৭:৪১ অপরাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
- / ১০৯ বার পড়া হয়েছে
নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে দগ্ধ ভাই-বোনের মৃত্যু হলো চিকিৎসাধীন অবস্থায়। শনিবার (১১ অক্টোবর) ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে বোনের মৃত্যু ঘটে। এর আগে, ৯ অক্টোবর একই হাসপাতালে ছোট ভাইয়ের মৃত্যু হয়। নিহত দুই ভাই-বোনের নাম ঐর্দিকা (৮) ও তূর্য (৪)। এর আগে, ১ অক্টোবর রাত ৮টার দিকে উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মডার্ণ রোডের রাহাত মঞ্জিলের দ্বিতীয় তলার বাসায় এই বিস্ফোরণ ঘটে। এতে দুই শিশু ও তাদের মা-বাবাসহ মোট চারজন দগ্ধ হন। নিহত শিশু দুটির বাবা কুমোদ চন্দ্র নাথ বলেন, “গতকাল ১ অক্টোবর রাত ৮টার সময় আমরা পরিবারের সবাই দুর্গাপূজার অনুষ্ঠানে যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। হঠাৎ ঘরের মধ্যে গ্যাস সিলিন্ডার লাইনের পাইপ বিস্ফোরণে আগুন ছড়িয়ে পড়ে বিভিন্ন কক্ষে। এতে আমি, আমার স্ত্রী সবিতা রানী নাথ, ছেলে-মেয়ে সহ চারজন দগ্ধ হই। তাদের মধ্যে ঐর্দিকা ও তূর্যের শরীরের ৪০ শতাংশ দগ্ধ হয়। আমরা স্বামী-স্ত্রী দুজনেই ২০ শতাংশের নিচে দগ্ধ হয়েছি।” একই দিন রাতে ঐর্দিকা ও তূর্যকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়। তূর্যের অবস্থার অবনতি হলে তাকে আইসিইউতে রাখা হয়। সেখানে ৯ অক্টোবর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে তার মৃত্যু ঘটে। অবশেষে, গত তিন দিন আগে বড় মেয়েকে ঐর্দিকাকে আইসিইউতে রাখা হয়। আজ শনিবার তার মৃত্যু হয়। কোম্পানীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা গাজী মুহাম্মদ ফৌজুল আজিম জানান, “১ অক্টোবর গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণে একই পরিবারের চারজন আহত হয়েছিলেন। তাঁদের মধ্যে দুই শিশুর মৃত্যু হয়েছে।”
প্রিন্ট


























