, রবিবার, ২৬ অক্টোবর ২০২৫, ১০ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

পটুয়াখালীতে পরীক্ষার্থীর অসদুপায় অবলম্বন গ্রেপ্তার ৩

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১০ ঘন্টা আগে
  • / ৩ বার পড়া হয়েছে

পটুয়াখালীতে উপ-খাদ্য পরিদর্শক পদের পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে একজন পরীক্ষার্থী এবং দুই বিদ্যালয়ের কর্মচারীকে সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী এ দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, পরীক্ষার্থী মো. কামরুল খান (২৮), বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী মো. শহিদ এবং হিসাব সহকারী আউয়াল হোসেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী বলেন, পরীক্ষার সময় গুনগুন শব্দ শুনে সন্দেহ হলে এক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বিদ্যালয়ের দুই কর্মচারীর সহায়তার কথা স্বীকার করেন। প্রমাণের ভিত্তিতে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১২৮ ধারায় তিনজনকেই সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাহিমা রিমি বলেন, পরীক্ষা চলাকালে ১৯ নম্বর কক্ষে ডিভাইস ব্যবহারের অভিযোগ পেয়ে আমরা সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে যাই। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ হলে তাৎক্ষণিকভাবে তিনজনকে শাস্তি দেওয়া হয়।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

পটুয়াখালীতে পরীক্ষার্থীর অসদুপায় অবলম্বন গ্রেপ্তার ৩

আপডেট সময় ১০ ঘন্টা আগে

পটুয়াখালীতে উপ-খাদ্য পরিদর্শক পদের পরীক্ষায় অসদুপায় অবলম্বনের অভিযোগে একজন পরীক্ষার্থী এবং দুই বিদ্যালয়ের কর্মচারীকে সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট। শনিবার (২৫ অক্টোবর) দুপুরে জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী এ দণ্ডাদেশ দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, পরীক্ষার্থী মো. কামরুল খান (২৮), বিদ্যালয়ের নৈশপ্রহরী মো. শহিদ এবং হিসাব সহকারী আউয়াল হোসেন। নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রেজওয়ানা চৌধুরী বলেন, পরীক্ষার সময় গুনগুন শব্দ শুনে সন্দেহ হলে এক পরীক্ষার্থীর কাছ থেকে একটি ইলেকট্রনিক ডিভাইস উদ্ধার করা হয়। পরে জিজ্ঞাসাবাদে তিনি বিদ্যালয়ের দুই কর্মচারীর সহায়তার কথা স্বীকার করেন। প্রমাণের ভিত্তিতে দণ্ডবিধি ১৮৬০-এর ১২৮ ধারায় তিনজনকেই সাত দিনের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাহিমা রিমি বলেন, পরীক্ষা চলাকালে ১৯ নম্বর কক্ষে ডিভাইস ব্যবহারের অভিযোগ পেয়ে আমরা সঙ্গে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঘটনাস্থলে যাই। অভিযোগের সত্যতা প্রমাণ হলে তাৎক্ষণিকভাবে তিনজনকে শাস্তি দেওয়া হয়।


প্রিন্ট