, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

মুফতি মুহিব্বুল্লাহকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা, নিজেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন’

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৯ বার পড়া হয়েছে

গাজীপুরের টঙ্গী থেকে খতিব ও পেশ ইমাম মো. মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর অপহরণের ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি নিজেই লুকিয়ে পড়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে পুলিশ। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ তাহেরুল হক চৌধুরী বলেন, ইমাম মুহিবুল্লাহ অপহরণের সঙ্গে ইসকন জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছিল। তবে পুলিশের তদন্তে প্রমাণিত হয়, তিনি নিজে শ্যামলী পরিবহনের বাসের টিকিট কেটে পঞ্চগড়ের দিকে রওনা দিয়েছেন। পরে তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় এই রহস্যজনক মামলার সত্যতা উদঘাটন করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় ইমাম মুহিবুল্লাহর সঙ্গে বাসের অন্য যাত্রী ও বাসের সুপারভাইজারও পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। ইতোমধ্যেই ইমাম মুহিবুল্লাহ পুলিশের কাছে প্রকৃত ঘটনা স্বীকার করেছেন। তিনি এই ঘটনা স্বীকার করে আদালতে আজ জবানবন্দি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এর আগে গত বুধবার সকালে টঙ্গীর বাসা থেকে হাঁটার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পরের দিন (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পঞ্চগড় সদর ইউনিয়নের সিতাগ্রাম হেলিপ্যাড এলাকা থেকে পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের পাশে শিকলবন্দি অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি অপহরণ মামলা রজু করা হয়েছে।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

মুফতি মুহিব্বুল্লাহকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা, নিজেই গা ঢাকা দিয়েছিলেন’

আপডেট সময় ১২:৫৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

গাজীপুরের টঙ্গী থেকে খতিব ও পেশ ইমাম মো. মুহিবুল্লাহ মিয়াজীর অপহরণের ঘটনা সম্পূর্ণ মিথ্যা। তিনি নিজেই লুকিয়ে পড়েছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য প্রকাশ করেছে পুলিশ। গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের (জিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোহাম্মদ তাহেরুল হক চৌধুরী বলেন, ইমাম মুহিবুল্লাহ অপহরণের সঙ্গে ইসকন জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছিল। তবে পুলিশের তদন্তে প্রমাণিত হয়, তিনি নিজে শ্যামলী পরিবহনের বাসের টিকিট কেটে পঞ্চগড়ের দিকে রওনা দিয়েছেন। পরে তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় এই রহস্যজনক মামলার সত্যতা উদঘাটন করেছে পুলিশ। এই ঘটনায় ইমাম মুহিবুল্লাহর সঙ্গে বাসের অন্য যাত্রী ও বাসের সুপারভাইজারও পুলিশের হেফাজতে রয়েছে। ইতোমধ্যেই ইমাম মুহিবুল্লাহ পুলিশের কাছে প্রকৃত ঘটনা স্বীকার করেছেন। তিনি এই ঘটনা স্বীকার করে আদালতে আজ জবানবন্দি দেওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এর আগে গত বুধবার সকালে টঙ্গীর বাসা থেকে হাঁটার জন্য বের হয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পরের দিন (বৃহস্পতিবার) সকাল সাড়ে ৬টার দিকে পঞ্চগড় সদর ইউনিয়নের সিতাগ্রাম হেলিপ্যাড এলাকা থেকে পঞ্চগড়-বাংলাবান্ধা মহাসড়কের পাশে শিকলবন্দি অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় টঙ্গী পূর্ব থানায় একটি অপহরণ মামলা রজু করা হয়েছে।


প্রিন্ট