, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

খুলনায় জোড়া খুনের মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৮:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

খুলনার দৌলতপুরে ২০০৯ সালে পারভেজ হাওলাদার ও সুপর্ণা সাহার হত্যাকাণ্ডের মামলায় আদালত সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে অতিরিক্ত মহানগর আদালত-১-এর বিচারক সুমি আহমেদ এই রায় ঘোষণা করেন। মামলার মূল দণ্ডপ্রাপ্তরা হচ্ছেন, মিথুন, তুষার, জীবন, তুহিন, রাজ, ইবাদুল ও শোয়েব সুমন। তাদের মধ্যে তিনজন পলাতক। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় কুটি ও শামীম নামে দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। এই মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৩ জানুয়ারি রাতে দৌলতপুরের দেয়ানা এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে পারভেজ হাওলদারকে সবুজ সংঘ মাঠের কাছে সন্ত্রাসীরা গুলি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করে। একই সময় সাহাপাড়ার সুপর্ণা সাহা, তার বাবা দিলিপ সাহা ও মা রেখা সাহা এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা তাদেরও লক্ষ্য করে গুলি চালায়। গুলিবিদ্ধ সুপর্ণাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু ঘটে। মামলার বাদী নিজাম উদ্দিন উল্লেখ করেন, তৎকালীন পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম রবি’র ছেলেমেয়ে মিথুন পারভেজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করতে বাড়ি থেকে ডেকেছিল। তদন্ত শেষে পুলিশ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানির পরে আদালত আজ এই রায় ঘোষণা করেন।


প্রিন্ট
ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

খুলনায় জোড়া খুনের মামলায় ৭ জনের মৃত্যুদণ্ড

আপডেট সময় ০৮:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

খুলনার দৌলতপুরে ২০০৯ সালে পারভেজ হাওলাদার ও সুপর্ণা সাহার হত্যাকাণ্ডের মামলায় আদালত সাতজনকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করেছেন। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) বিকেলে অতিরিক্ত মহানগর আদালত-১-এর বিচারক সুমি আহমেদ এই রায় ঘোষণা করেন। মামলার মূল দণ্ডপ্রাপ্তরা হচ্ছেন, মিথুন, তুষার, জীবন, তুহিন, রাজ, ইবাদুল ও শোয়েব সুমন। তাদের মধ্যে তিনজন পলাতক। অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় কুটি ও শামীম নামে দুই আসামিকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়। এই মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৩ জানুয়ারি রাতে দৌলতপুরের দেয়ানা এলাকার নিজাম উদ্দিনের ছেলে পারভেজ হাওলদারকে সবুজ সংঘ মাঠের কাছে সন্ত্রাসীরা গুলি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে হত্যা করে। একই সময় সাহাপাড়ার সুপর্ণা সাহা, তার বাবা দিলিপ সাহা ও মা রেখা সাহা এগিয়ে এলে সন্ত্রাসীরা তাদেরও লক্ষ্য করে গুলি চালায়। গুলিবিদ্ধ সুপর্ণাকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে তার মৃত্যু ঘটে। মামলার বাদী নিজাম উদ্দিন উল্লেখ করেন, তৎকালীন পুলিশের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম রবি’র ছেলেমেয়ে মিথুন পারভেজকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করতে বাড়ি থেকে ডেকেছিল। তদন্ত শেষে পুলিশ ৯ জনের বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করে। দীর্ঘ শুনানির পরে আদালত আজ এই রায় ঘোষণা করেন।


প্রিন্ট