চাঁপাইনবাবগঞ্জ কারাগার থেকে ছাড়া পেলেন অন্তঃসত্ত্বা সোনালী খাতুনসহ ৬ ভারতীয়
খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় মোদি, সহায়তার আশ্বাস
বিদ্যুৎ কেন্দ্রের মূলফটকে তালা, ভেতরে ইউএনও-ওসিসহ অবরুদ্ধ কর্মকর্তারা
ইতালির মহাসড়কে মিলিটারি স্টাইলে ডাকাতি, ২ মিলিয়ন ইউরো লুট
বেগম জিয়ার রোগ মুক্তি কামনায় কুয়াকাটায় বিশেষ দোয়া মাহফিল
দৌলতপুরে কৃষকের বাড়িতে ঘণ্টাব্যাপী ডাকাতি
খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণা করে সরকারের প্রজ্ঞাপন
মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে: মিল্টন বৈদ্য
কুয়াকাটায় বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল
‘ইসরায়েল না মানলেও দ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধান একমাত্র পথ’: পোপ লিও
পিরোজপুরে শিক্ষার্থীকে পায়ে শিকল বেঁধে পাঠদান, প্রশাসনের হস্তক্ষেপে মুক্ত
- আপডেট সময় ০৯:৫১ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
- / ১৪ বার পড়া হয়েছে
পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ায় একটি কওমি মাদরাসার নাজেরা শাখায় ৬ বছর বয়সী এক আবাসিক ছাত্র ওসমান মল্লিককে পায়ে শিকল বেঁধে পড়ানোর ঘটনা উঠে এসেছে। মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) ভাণ্ডারিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা রেহেনা আক্তার এই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। স্থানীয় সূত্র জানায়, ওসমান মল্লিক দুইবার মাদরাসা থেকে পালিয়ে বাড়ি যাওয়ার কারণে তাকে পায়ে শিকল পরানো হয়েছিল। খবর পেয়ে স্থানীয় সংবাদকর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে সত্যতা প্রমাণ করেন। পরে ইউএনও রেহেনা আক্তার ধাওয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান, পুলিশ ও মহিলা ইউপি সদস্যদের নিয়ে শিশুটিকে শিকল মুক্ত করে দেন। মাদরাসার শিক্ষক মো. ইয়াহিয়া বলেন, শিশুটি দুইবার পালিয়ে যাওয়ায় বড় ভাই আবুবকর মল্লিক শিকল ও তালা ব্যবহার করেছিলেন। পরে শিশুটিকে শিকল মুক্ত করা হয়। বড় ভাই আবু বকর বলেন, ওসমান মনোযোগ দিয়ে পড়তে চায় না, দুইবার পালিয়ে গেছে। এ জন্যই পায়ে শিকল পরানো হয়েছিল। ভাণ্ডারিয়া থানার উপপরিদর্শক মো. কাইয়ূম বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই শিশুটির পায়ে শিকল খুলে দেওয়া হয়। শিশুটির অভিভাবক ও মাদরাসা কর্তৃপক্ষকে এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়।
প্রিন্ট




















