, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

বড়শিতে ধরা পড়ল ১৬ কেজির পাঙাশ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৯:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫
  • / ২০ বার পড়া হয়েছে

বরগুনার বিষখালী নদীতে বড়শিতে ধরা পড়েছে এক বিশালাকৃতির পাঙাশ মাছ। ওজন ১৬ কেজি ৫০০ গ্রাম এই মাছটি দেখতে আশেপাশের মানুষ ভিড় জমিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের সময় পাথরঘাটা উপজেলার কালমেঘা এলাকার এক স্থানীয় জেলের বড়শিতে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি বিক্রির জন্য বরগুনা শহরে নিয়ে আসা হয়। সেখানে স্থানীয় হোটেল ব্যবসায়ী মজিবর রহমান ১৪ হাজার ৮৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন। হোটেল মালিক মজিবর রহমান বলেন, “পায়রা ও বিষখালী নদীর জেলেরা সাধারণত বড় মাছ আমার হোটেলেই বিক্রি করে। আজ সকালে ধরা পড়া এই বিশাল পাঙাশটি আমি ৯০০ টাকা কেজি দরে কিনেছি। বড় আকারের মাছ বিক্রি হওয়ায় আমার হোটেলে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসেন খেতে।” স্থানীয় ব্যবসায়ী জাকির হোসেন মিলু জানান, “বরগুনার নদীর পাঙাশের স্বাদ একেবারেই আলাদা। বিষখালী আর পায়রার পাঙাশের ঐতিহ্য বহু পুরোনো। এখানকার নদীর মাছের স্বাদ কখনও বদলায় না, তাই বরগুনার মাছের কদর দেশের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে। এ বিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্ত মো. মহসিন বলেন, “নিষেধাজ্ঞার সময় নদীতে মাছ ধরা বন্ধ থাকায় ছোট মাছের পরিমাণ বেড়ে যায়। তখন বড় পাঙাশ নদীতে খাবারের জন্য বেশি সময় অবস্থান করে। তাই নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পরে বড় আকারের পাঙাশ বেশি ধরা পড়ে।”


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

বড়শিতে ধরা পড়ল ১৬ কেজির পাঙাশ

আপডেট সময় ০৯:২৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ৩১ অক্টোবর ২০২৫

বরগুনার বিষখালী নদীতে বড়শিতে ধরা পড়েছে এক বিশালাকৃতির পাঙাশ মাছ। ওজন ১৬ কেজি ৫০০ গ্রাম এই মাছটি দেখতে আশেপাশের মানুষ ভিড় জমিয়েছে। বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের সময় পাথরঘাটা উপজেলার কালমেঘা এলাকার এক স্থানীয় জেলের বড়শিতে মাছটি ধরা পড়ে। পরে মাছটি বিক্রির জন্য বরগুনা শহরে নিয়ে আসা হয়। সেখানে স্থানীয় হোটেল ব্যবসায়ী মজিবর রহমান ১৪ হাজার ৮৫০ টাকায় মাছটি কিনে নেন। হোটেল মালিক মজিবর রহমান বলেন, “পায়রা ও বিষখালী নদীর জেলেরা সাধারণত বড় মাছ আমার হোটেলেই বিক্রি করে। আজ সকালে ধরা পড়া এই বিশাল পাঙাশটি আমি ৯০০ টাকা কেজি দরে কিনেছি। বড় আকারের মাছ বিক্রি হওয়ায় আমার হোটেলে দূর-দূরান্ত থেকে অনেক মানুষ আসেন খেতে।” স্থানীয় ব্যবসায়ী জাকির হোসেন মিলু জানান, “বরগুনার নদীর পাঙাশের স্বাদ একেবারেই আলাদা। বিষখালী আর পায়রার পাঙাশের ঐতিহ্য বহু পুরোনো। এখানকার নদীর মাছের স্বাদ কখনও বদলায় না, তাই বরগুনার মাছের কদর দেশের বিভিন্ন স্থানে রয়েছে। এ বিষয়ে বরগুনা জেলা মৎস্য কর্মকর্ত মো. মহসিন বলেন, “নিষেধাজ্ঞার সময় নদীতে মাছ ধরা বন্ধ থাকায় ছোট মাছের পরিমাণ বেড়ে যায়। তখন বড় পাঙাশ নদীতে খাবারের জন্য বেশি সময় অবস্থান করে। তাই নিষেধাজ্ঞা শেষ হওয়ার পরে বড় আকারের পাঙাশ বেশি ধরা পড়ে।”


প্রিন্ট