খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
ভূমিকম্প অনিশ্চিত, বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টা
- আপডেট সময় ০৬:৩৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৩ নভেম্বর ২০২৫
- / ১৩ বার পড়া হয়েছে
ভূমিকম্পের মত অনিশ্চিত পরিস্থিতিতে স্কুল বন্ধের অনুমতি দেওয়া যাবে না বলে মত প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। রোববার (২৩ নভেম্বর) দুপুরে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কাতুলি ইউনিয়নের বাগবাড়ি চৌবাড়ি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নতুন প্লেগ্রাউন্ডের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ভূমিকম্প যে কোনো সময় হতে পারে। তাই আতঙ্কিত না হয়ে বরং সাবধানতা এবং প্রস্তুতিই এখন সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। স্কুলগুলোকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা ইতোমধ্যে পাঠানো হয়েছে। উপদেষ্টা আরও জানান, দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে বর্তমানে প্রায় ৩২ হাজার প্রধান শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে, যা স্কুল পরিচালনায় বড় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মামলা সংক্রান্ত জটিলতার কারণে দীর্ঘদিন ধরে পদোন্নতি আটকে থাকায় এই সংকট সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টে বিচারাধীন। তিনি বলেন, মামলাটির দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে। বিচারিক রায় আসলে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষককে প্রধান শিক্ষক হিসেবে পদোন্নতি দেওয়া হবে। এরপর যেসব পদ শূন্য থাকবে, সেগুলিতে নতুন নিয়োগের ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার আরও জানান, শিক্ষক সংকট দূর করতে ইতোমধ্যে ব্যাপক আকারে নতুন শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে, যা দেশের প্রাথমিক শিক্ষাব্যবস্থাকে আরও গতিশীল করে তুলবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন জেলা প্রশাসক শরীফা হক, টাঙ্গাইল সদর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা শাহীন মিয়া এবং বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা।
প্রিন্ট















