খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
পিস্তল বের করে হুমকি দেওয়ার অভিযোগ যুবলীগ নেতার স্ত্রীর বিরুদ্ধে
- আপডেট সময় ০৪:০৮ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৮ নভেম্বর ২০২৫
- / ৭ বার পড়া হয়েছে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একটি ফার্মেসীতে গিয়ে পিস্তল প্রদর্শন ও হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে জেলা যুবলীগের এক নেতার স্ত্রীর বিরুদ্ধে, লিজা আক্তারের নামে। বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) ঘটনাটির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশিত হওয়ার পর এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। এই ঘটনায় মিনহাজ ফার্মেসীর মালিক মো. কাউসার গত বুধবার রাতে ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযোগে জানা যায়, সদর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম সম্পাদক আবু কাউসার চলতি বছরের ৫ আগস্ট রাজনৈতিক মামলায় আসামি হয়ে পলাতক থাকেন। সেই সময় তিনি তার প্রথম স্ত্রী লিজা আক্তারকে অজানা রেখে গোপনে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। দীর্ঘদিন গোপন থাকা এই বিয়ের খবর সম্প্রতি লিজা আক্তার জানতে পারেন। এরপর তিনি পলাতক যুবলীগ নেতার দ্বিতীয় স্ত্রী হিসেবে থাকায় তাকে বিভিন্ন স্থানে খোঁজ করতে থাকেন। এরই ধারাবাহিকতায় ২৩ নভেম্বর সন্ধ্যায় লিজা আক্তার তার ভাই মিনহাজের সঙ্গে কাজের জন্য গিয়ে জানেন, তিনি ওই দোকানে নেই। না পেয়ে তিনি দোকানের কর্মীদের সামনে নিজ ভ্যানিটি ব্যাগ থেকে একটি পিস্তল বের করে গুলি করার ভঙ্গিতে হত্যার হুমকি দেন বলে অভিযোগ। ঘটনার ভিডিও ক্যামেরায় ধরা পড়ে এবং পরে সামাজিক মাধ্যমে ভাইরাল হয়। ফার্মেসীর মালিক মো. কাউসার বলেন, যুবলীগ নেতা আবু কাউসারের প্রথম স্ত্রী আমার দোকানে এসে তার ভাইকে খুঁজছিলেন। না পেয়ে আমাকে ও আমার স্টাফদের দেখিয়ে পিস্তল দেখিয়ে গুলি করার হুমকি দেন। নিরাপত্তার স্বার্থে আমি থানায় অভিযোগ করেছি। তবে এই ব্যাপারে অভিযুক্ত লিজা আক্তারের কোনও মন্তব্য পাওয়া যায়নি। সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আজহারুল ইসলাম জানান, এ ঘটনায় একটি লিখিত অভিযোগ গ্রহণ করা হয়েছে। তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ১ নম্বর পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ মো. নাসির উদ্দিনকে। তদন্তের পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলেও তিনি জানান।
প্রিন্ট















