, মঙ্গলবার, ০২ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

কুড়িগ্রামে ৯ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার, নিরাপদে বন বিভাগের হাতে হস্তান্তর

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় এক ঘন্টা আগে
  • / ৪ বার পড়া হয়েছে

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার কামাতআংগারিয়া ও ভাসানীপাড়া গ্রাম থেকে প্রায় নয় ফুট লম্বা বিশাল আকৃতির অজগর সাপ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে ভূরুঙ্গামারী সার্কেল এএসপি মনতাসির মামুন মুনের নেতৃত্বে বলদিয়া বাজারের স্থানীয় সাপুড়ে মোজাহারের সহযোগিতায় সাপটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় কৃষকরা সকালে জমিতে কাজ করতে গিয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে বিশাল দেহের অজগরটিকে লক্ষ্য করেন। মুহূর্তের মধ্যে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান সার্কেল এএসপি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। উৎসুক জনতার ভিড়ে সাপের ক্ষতি না হয়, এজন্য ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করে পুলিশ। পরে নিরাপদে সাপটি উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। কুড়িগ্রাম বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. সাদিকুর রহমান জানান, অজগরটি স্থানীয় এক সাপুড়ে ধরেছিলেন। আমরা সেটি গ্রহণ করে রংপুর বিভাগীয় বন দপ্তরে পাঠিয়েছি।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

কুড়িগ্রামে ৯ ফুট লম্বা অজগর উদ্ধার, নিরাপদে বন বিভাগের হাতে হস্তান্তর

আপডেট সময় এক ঘন্টা আগে

কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার কামাতআংগারিয়া ও ভাসানীপাড়া গ্রাম থেকে প্রায় নয় ফুট লম্বা বিশাল আকৃতির অজগর সাপ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) দুপুরে ভূরুঙ্গামারী সার্কেল এএসপি মনতাসির মামুন মুনের নেতৃত্বে বলদিয়া বাজারের স্থানীয় সাপুড়ে মোজাহারের সহযোগিতায় সাপটি উদ্ধার করা হয়। স্থানীয় কৃষকরা সকালে জমিতে কাজ করতে গিয়ে অপ্রত্যাশিতভাবে বিশাল দেহের অজগরটিকে লক্ষ্য করেন। মুহূর্তের মধ্যে এলাকায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছান সার্কেল এএসপি এবং পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। উৎসুক জনতার ভিড়ে সাপের ক্ষতি না হয়, এজন্য ঘটনাস্থলে নিরাপত্তা বেষ্টনী তৈরি করে পুলিশ। পরে নিরাপদে সাপটি উদ্ধার করে কুড়িগ্রাম বন বিভাগের কর্মকর্তাদের কাছে হস্তান্তর করা হয়। কুড়িগ্রাম বন বিভাগের রেঞ্জ কর্মকর্তা মো. সাদিকুর রহমান জানান, অজগরটি স্থানীয় এক সাপুড়ে ধরেছিলেন। আমরা সেটি গ্রহণ করে রংপুর বিভাগীয় বন দপ্তরে পাঠিয়েছি।


প্রিন্ট