সিডনির সমুদ্র সৈকতে হামলায় জড়িতদের একজন ভারতের নাগরিক
পরাজিত ফ্যাসিস্ট শক্তি আর কখনো দেশের মাটিতে ফিরবে না: প্রধান উপদেষ্টা
নওগাঁয় জাতীয় পার্টির মিটিং পণ্ড-অফিস ভাঙচুর করলো ছাত্র-জনতা
পশ্চিমবঙ্গের ক্রীড়ামন্ত্রী অরূপ বিশ্বাসের পদত্যাগের ইচ্ছা
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা নিশ্চিত করতে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছে সরকার
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় জেলা যুবদলের দোয়া মাহফিল
রেকর্ড মূল্যে কলকাতায় মোস্তাফিজ
কক্সবাজারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
জামায়াত শুধু মুখে নয়, অন্তরে স্বাধীনতাকে ধারণ করে: মাসুদ সাঈদী
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত কামালকে দেশে ফেরাতে আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শুরু: প্রধান উপদেষ্টা
সুব্রত বাইনের মেয়ে বিথি আটক
- আপডেট সময় ১১ ঘন্টা আগে
- / ৫ বার পড়া হয়েছে
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও তার ওফৌর মোহাম্মদ ফতেহ আলীর কন্যা সাবিনা ইয়াছমিন বিথিকে র্যাব গ্রেপ্তার করেছে। সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) দুপুরে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারের মূল গেটের সামনে থেকে তাকে আটক করে র্যাব ১১ এর সদস্যরা। র্যাব ১১ এর সিপিসি-২ এর কোম্পানি কমান্ডার সাদমান ইবনে আলম এ ব্যাপারে নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, আটকানোর পর বিথিকে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এর আগে, সুব্রত বাইনকে ৫ ডিসেম্বর দুপুরে নারায়ণগঞ্জ জেলা কারাগার থেকে কুমিল্লা কেন্দ্রীয় কারাগারে স্থানান্তর করা হয়। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলছেন, বিথির সঙ্গে আর্থিক লেনদেন, নেটওয়ার্ক ও পলাতক সহযোগীদের সহায়তার বিষয়টি খতিয়ে দেখা হচ্ছে। গত ২৭ মে ভোরে সেনাবাহিনীর অভিযানে কুষ্টিয়া থেকে শীর্ষ তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে তাদের তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর হাতিরঝিল এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয় সুব্রত বাইনের দুই সহযোগী শ্যুটার আরাফাত ও শরীফকে। অভিযানের সময় তাদের কাছ থেকে পাঁচটি বিদেশি পিস্তল, দশটি ম্যাগাজিন, পঁচাশি রাউন্ড গুলি ও একটি স্যাটেলাইট ফোন উদ্ধার করে সেনাবাহিনী। এ ঘটনায় ২৮ মে অস্ত্র আইনে হাতিরঝিল থানায় একটি মামলা করেন এসআই আসাদুজ্জামান। মামলার অভিযোগে জানা যায়, ২০০১ সালে বাংলাদেশের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় আসামি সুব্রত বাইন ও তার সহযোগী মোল্লা মাসুদসহ ২৩ জন শীর্ষ সন্ত্রাসীর নাম ঘোষণা করে এবং তাদের ধরিয়ে দেয়ার জন্য পুরস্কার ঘোষণা করা হয়। তারা সেভেন স্টার গ্রুপ নামে সন্ত্রাসী সংগঠন পরিচালনা করতো। মামলায় বলা হয়, সুব্রত বাইন তখন খুন-ডাকাতি চালিয়ে দেশকে অস্থিতিশীল করে তুলতেন। পরে ভারতে পালিয়ে যান। ৫ অগাস্টের পরে দেশে ফেরত এসে নতুন করে খুন, চাঁদাবাজি শুরু করেন। তার সহযোগী আসামি এস এম শরীফের সঙ্গে তারা নিয়মিত মিলিত হতেন হাতিরঝিলের একটি বাড়িতে, যেখানে তাদের ব্যবহৃত অস্ত্র, গুলি ও অপরাধ সংগঠনের বিভিন্ন সরঞ্জামাদি থাকতো। পরে, একই দিন বিকাল তিনটার দিকে হাতিরঝিলের নতুন রাস্তা এলাকা থেকে আসামি এম এ এস শরীফ ও মো. আরাফাত ইবনে নাসিরকে আটক করা হয়। ১৩ জুলাই চারজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম।
প্রিন্ট























