, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

সরকারি অনুষ্ঠানে বিএনপির দলীয় স্লোগান, ইউএনওর হস্তক্ষেপ

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ২ ঘন্টা আগে
  • / ২ বার পড়া হয়েছে

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে বিজয় দিবসের সরকারি অনুষ্ঠানে বিএনপির নেতাকর্মীরা দলীয় স্লোগান দিতে দিতে অনুষ্ঠানের স্থান প্রবেশ করলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বাধা দেন। তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, সরকারি কর্মসূচিতে কোন ধরনের দলীয় স্লোগান দেওয়া যাবে না। এই ঘটনার কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা মাঠে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই ঘটনা ঘটে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিএনপির নেতাকর্মীরা ‘মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা জিয়া, লও লও লও সালাম’ স্লোগান দিচ্ছেন। এ সময় ইউএনও কাজী নাহিদ ইভা বলেন, এটি একটি সরকারি অনুষ্ঠান, এখানে দলীয় স্লোগান দেওয়া অনুচিত। ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনা সৃষ্টি হলেও পরে পরিস্থিতি শান্ত হয় এবং অনুষ্ঠান সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। এ বিষয়ে বক্তব্য জানাতে ইউএনও কাজী নাহিদ ইভার ব্যবহৃত সরকারি মোবাইল নম্বরে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। অন্যদিকে, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও যুবদল নেতা মশিউর রহমান চন্দন বলেন, আমরা কোনো দলীয় স্লোগান দিইনি, এমনকি ধানের শীষের স্লোগানও নয়। আমরা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের নামে স্লোগান দিয়েছি। ইউএনওর আচরণ অনভিপ্রেত।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

সরকারি অনুষ্ঠানে বিএনপির দলীয় স্লোগান, ইউএনওর হস্তক্ষেপ

আপডেট সময় ২ ঘন্টা আগে

কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে বিজয় দিবসের সরকারি অনুষ্ঠানে বিএনপির নেতাকর্মীরা দলীয় স্লোগান দিতে দিতে অনুষ্ঠানের স্থান প্রবেশ করলে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) বাধা দেন। তিনি স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, সরকারি কর্মসূচিতে কোন ধরনের দলীয় স্লোগান দেওয়া যাবে না। এই ঘটনার কিছু ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) সকাল ১১টায় উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে উপজেলা মাঠে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে এই ঘটনা ঘটে। ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, বিএনপির নেতাকর্মীরা ‘মুক্তিযুদ্ধের ঘোষণা জিয়া, লও লও লও সালাম’ স্লোগান দিচ্ছেন। এ সময় ইউএনও কাজী নাহিদ ইভা বলেন, এটি একটি সরকারি অনুষ্ঠান, এখানে দলীয় স্লোগান দেওয়া অনুচিত। ঘটনাকে কেন্দ্র করে কিছু সময়ের জন্য উত্তেজনা সৃষ্টি হলেও পরে পরিস্থিতি শান্ত হয় এবং অনুষ্ঠান সুন্দরভাবে সম্পন্ন হয়। এ বিষয়ে বক্তব্য জানাতে ইউএনও কাজী নাহিদ ইভার ব্যবহৃত সরকারি মোবাইল নম্বরে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তিনি কল রিসিভ করেননি। অন্যদিকে, উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি ও যুবদল নেতা মশিউর রহমান চন্দন বলেন, আমরা কোনো দলীয় স্লোগান দিইনি, এমনকি ধানের শীষের স্লোগানও নয়। আমরা স্বাধীনতার ঘোষক জিয়াউর রহমানের নামে স্লোগান দিয়েছি। ইউএনওর আচরণ অনভিপ্রেত।


প্রিন্ট