ভরা মঞ্চে তরুণীর হিজাব টেনে খুলে বিতর্কে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী
১৪ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭০ কোটি ডলার
জাতীয় স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
হাদিকে গুলি: মূল অভিযুক্ত ফয়সালের ঘনিষ্ঠ সহযোগী গ্রেপ্তার
সাংবাদিক আনিস আলমগীরের গ্রেপ্তারে সম্পাদক পরিষদের নিন্দা
পঞ্চগড়-১ আসনে মনোনয়নপত্র কিনলেন সারজিস আলম
সিইসির সেই বিতর্কিত বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিলো ইসি
কালই বন্ধ হচ্ছে না অবৈধ মোবাইল ফোন, নতুন সিদ্ধান্ত সরকারের
এমপি প্রার্থী ও রাজনৈতিক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের জন্য আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্সে নতুন নীতিমালা
গরুর সঙ্গে অটোরিকশার ধাক্কা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দুই গ্রামের সংঘর্ষ
রাজধানীতে মা-মেয়ে হত্যা: স্বামীসহ গৃহকর্মী রিমান্ডে
- আপডেট সময় ০৩:১১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৫
- / ১০ বার পড়া হয়েছে
রাজধানী মোহাম্মদপুরে মা ও মেয়েকে হত্যা করার মামলায় গ্রেপ্তার গৃহকর্মী আয়েশার ছয় দিন রিমান্ড এবং তার স্বামী রাব্বি শিকদারের তিন দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। বৃহস্পতিবার (১১ ডিসেম্বর) দুপুরে ঢাকা মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আলম শুনানি শেষে এই আদেশ দেন। এর আগে সকালে তাদেরকে আদালতে হাজির করা হয়। এরপর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ও মোহাম্মদপুর থানার উপপরিদর্শক সহিদুল ওসমান মাসুম ১০ দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। এই সময় সরকারের পক্ষে আইনজীবী হারুনুর রশিদ ও কাইয়ুম হোসেন নয়ন শুনানি করেন। শুনানি শেষে আদালত তাদের রিমান্ডের অনুমোদন দেন। তবে অভিযুক্তদের পক্ষে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না। এর আগে বুধবার সকালে ঝালকাঠির নলছিটি উপজেলার চরকয়া গ্রামের থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে নিহত লায়লা ফিরোজের স্বামী আ.জ.ম. আজিজুল ইসলাম বাদী হয়ে ৮ ডিসেম্বর মোহাম্মদপুর থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার এজাহারে উল্লেখ করা হয়, ৫ ডিসেম্বর আসামি আয়েশা বাদীর বাড়িতে অস্থায়ী গৃহকর্মী হিসেবে কাজ শুরু করেন। ৮ ডিসেম্বর সকাল ৭টার দিকে তিনি নিজ কর্মস্থল উত্তরায় চলে যান। সেখানে থেকে তিনি স্ত্রীর মোবাইল ফোনে বারবার যোগাযোগের চেষ্টা করেন, কিন্তু সফল হননি। এরপর তিনি নিরুপায় হয়ে সকালে ১১টার দিকে বাসায় ফিরে আসেন। এসে দেখেন, তার স্ত্রীর গলাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তাক্ত জখমের চিহ্ন আছে এবং তিনি মৃত অবস্থায় পড়ে আছেন। তার মেয়ের গলার ডান দিকে কাটা, গুরুতর অবস্থায় মেইন গেটের সামনে পড়ে থাকতে দেখা যায়। তখন মেয়ের অবস্থা দেখে তাকে উদ্ধার করে মো. আশিকের মাধ্যমে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। বাদী আজিজুল বাসার সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণে দেখেন, আসামি গৃহকর্মী আয়েশা সকাল ৭:৫১ মিনিটে বাসায় আসেন কাজের জন্য এবং সকাল ৯:৩৫ মিনিটে তার মেয়ে, মোবাইল, ল্যাপটপ, স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থসহ অন্য মূল্যবান সামগ্রী নিয়ে চলে যান। সিসিটিভি ফুটেজ দেখে বাদী নিশ্চিত হন যে, অজ্ঞাত কারণে সকাল ৭:৫১ থেকে ৯:৩৫ মিনিটের মধ্যে যেকোনো সময় তার স্ত্রী ও মেয়েকে ধারালো অস্ত্র বা ছুরি দিয়ে গুরুতর জখম করে হত্যা করা হয়েছে।
প্রিন্ট



























