, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

নেহা কক্করের নামে ভয়ঙ্কর প্রতারণা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০১:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫
  • / ২৯ বার পড়া হয়েছে

বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা নেহা কক্করের নাম ব্যবহার করে বড় ধরনের প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে মুম্বাইয়ে। ভুয়া অনলাইন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের প্রলোভনে পড়ে এক আইনজীবী পাঁচ লাখের বেশি টাকা হারিয়েছেন। মুম্বাইয়ের ওরলি থানায় এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন আইনজীবী শবনম মুহাম্মদ হুসেন সায়েদ (৪৫)। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জুন মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি সন্দেহজনক আন্তর্জাতিক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের বিজ্ঞাপন দেখেন তিনি। সেখানে নেহা কক্করকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে দেখানো হয় এবং ওই প্ল্যাটফর্মকে একটি বিশ্বস্ত বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। ওই ভিডিওটি দেখার পর শবনম বিশ্বাস করেন। এরপর তিনি প্ল্যাটফর্মটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে টেলিগ্রাম, জুম ও ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন। বিজয় ও জিমি ডিসুজা নামে দুই ব্যক্তি তাকে বিনিয়োগের জন্য পরামর্শ দেন এবং বড় অঙ্কের লাভের প্রতিশ্রুতি দেন। জুন থেকে অক্টোবরের মধ্যে শবনম ধাপে ধাপে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে মোট পাঁচ লাখেরও বেশি টাকা পাঠান। কিন্তু বিনিয়োগের পর কোনো প্রতিদান না পেয়ে বুঝতে পারেন তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। এরপরই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধি ও তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় তদন্ত শুরু করে। অভিযুক্তদের খুঁজে বের করতে অনলাইন লেনদেনের রেকর্ড, কলের বিবরণ ও জুম মিটিংয়ের তথ্য বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

নেহা কক্করের নামে ভয়ঙ্কর প্রতারণা

আপডেট সময় ০১:০৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ১০ নভেম্বর ২০২৫

বলিউডের জনপ্রিয় গায়িকা নেহা কক্করের নাম ব্যবহার করে বড় ধরনের প্রতারণার অভিযোগ উঠেছে মুম্বাইয়ে। ভুয়া অনলাইন ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের প্রলোভনে পড়ে এক আইনজীবী পাঁচ লাখের বেশি টাকা হারিয়েছেন। মুম্বাইয়ের ওরলি থানায় এ বিষয়ে অভিযোগ জানিয়েছেন আইনজীবী শবনম মুহাম্মদ হুসেন সায়েদ (৪৫)। পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জুন মাসে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি সন্দেহজনক আন্তর্জাতিক ট্রেডিং প্ল্যাটফর্মের বিজ্ঞাপন দেখেন তিনি। সেখানে নেহা কক্করকে ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর হিসেবে দেখানো হয় এবং ওই প্ল্যাটফর্মকে একটি বিশ্বস্ত বিনিয়োগের মাধ্যম হিসেবে উপস্থাপন করা হয়। ওই ভিডিওটি দেখার পর শবনম বিশ্বাস করেন। এরপর তিনি প্ল্যাটফর্মটির প্রতিনিধিদের সঙ্গে টেলিগ্রাম, জুম ও ইমেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করেন। বিজয় ও জিমি ডিসুজা নামে দুই ব্যক্তি তাকে বিনিয়োগের জন্য পরামর্শ দেন এবং বড় অঙ্কের লাভের প্রতিশ্রুতি দেন। জুন থেকে অক্টোবরের মধ্যে শবনম ধাপে ধাপে বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে মোট পাঁচ লাখেরও বেশি টাকা পাঠান। কিন্তু বিনিয়োগের পর কোনো প্রতিদান না পেয়ে বুঝতে পারেন তিনি প্রতারণার শিকার হয়েছেন। এরপরই থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধি ও তথ্যপ্রযুক্তি আইনের আওতায় তদন্ত শুরু করে। অভিযুক্তদের খুঁজে বের করতে অনলাইন লেনদেনের রেকর্ড, কলের বিবরণ ও জুম মিটিংয়ের তথ্য বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া।


প্রিন্ট