হাদির মৃত্যুর কারণ অনুসন্ধানে নিরপেক্ষ ও স্বচ্ছ তদন্তের আহ্বান জাতিসংঘের
শহীদ ওসমান হাদির রক্ত আমাদের ঐক্যবদ্ধ করুক: ডা. শফিকুর রহমান
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক স্থিতিশীল করার পরামর্শ শশী থারুরের
ওসমান হাদির মরদেহ রাখা হয়েছে হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের হিমঘরে
কাল দেশে পৌঁছাবে সুদানে নিহত ৬ বাংলাদেশি সেনার মরদেহ
গণতান্ত্রিক উত্তরণ রোধ করা যাবে না: সালাহউদ্দিন আহমদ
পাকিস্তানের কাছে হেরে বিদায় নিল টাইগার যুবারা
ময়মনসিংহে হিন্দু যুবককে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় মামলা
ওসমান হাদির প্রতীকী লাশ নিয়ে বিক্ষোভ মিছিল
ওসমান হাদির জানাজার সময় পরিবর্তন
মিথ্যা অপবাদ নিয়ে ডিপজলের ব্যাখ্যা: ‘আদালতেই সত্য প্রমাণিত হবে’
- আপডেট সময় ০৬:৫০ অপরাহ্ন, সোমবার, ৮ ডিসেম্বর ২০২৫
- / ১২ বার পড়া হয়েছে
চলচ্চিত্র অভিনেতা আলহাজ্ব মনোয়ার হোসেন ডিপজল তাঁর বিরুদ্ধে সম্প্রতি সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া অভিযোগকে ‘মিথ্যা দুর্নাম’ বলে দাবি করে একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন, এটি কোনো ব্যক্তিকে অপমান করার জন্য নয়, বরং নিজের বিরুদ্ধে ছড়ানো ভুল তথ্যের জবাব দেওয়ার জন্য তিনি কথা বলছেন। ডিপজল জানিয়েছেন, মামলার আইনী প্রক্রিয়া অনুযায়ী তিনি যথাযথভাবে উত্তর দেবেন এবং সত্যতা আদালত থেকেই প্রকাশ পাবে। তিনি বলেন, নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী সবসময়ই তিনি তাঁর বোনদের সম্মান, সহযোগিতা এবং সহায়তা করে আসছেন—যা তাঁর এলাকার সাধারণ মানুষ এবং পরিচিতরা প্রত্যক্ষভাবে জানেন। অভিযোগের প্রসঙ্গে ডিপজল বলেন, একটি বোন ক্যামেরার সামনে কাঁদতে কাঁদতে বলেছেন যে, অসুস্থ সন্তানের খবর কেউ নেয়নি। যদিও তিনি নিজে বড় অংকের অর্থ দিয়ে সেই সন্তানের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন এবং ভারতের একটি হাসপাতালে চিকিৎসার সুবিধা করেছেন। তাঁর ভাষায়, ‘আমি পর্দায় অভিনয় করি, বাস্তবে নয়। যদি জানতাম এই পরিস্থিতি হবে, প্রমাণ রেখে দিতাম।’ আরেক বোনের দাবি—তিনি ১১ বছর ধরে তার সঙ্গে কোনো যোগাযোগ রাখেননি। ডিপজল বলেন, মাত্র দুই মাস আগে আমি সেই বোন ও তার সন্তানের জন্য যথেষ্ট আর্থিক সহায়তা করেছি। এর আগে বিভিন্ন সময়ও আমি তাঁদের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি। তিনি প্রশ্ন করেন, ৩৫ বছর পর হঠাৎ করে কেন এমন অভিযোগ উঠছে আর কার প্ররোচনায় তারা এসব বলছে। তিনি বলেন, যদি সত্যিই কোনো দাবি থাকত, তবে সরাসরি বললে আমি দ্বিগুণ বা ত্রিগুণ অর্থ দিতে প্রস্তুত ছিলাম। আরও জানান, যে বোন পর্দার ব্যাপারে কঠোর, তার মুখ থেকে আজ এমন অভিযোগ শোনা সত্যিই কষ্টদায়ক। ডিপজল দেশবাসীকে অনুরোধ করেন, মামলার কার্যক্রম শেষ না হওয়া পর্যন্ত ধৈর্য্য ধরে অপেক্ষা করার জন্য। তিনি বলেন, যদি আইন অনুযায়ী তাঁর বোনেরা কোনো সম্পত্তির মালিক হন, তাহলে অবশ্যই তারা তাদের প্রাপ্য অংশ পাবেন। শেষমেশ তিনি লেখেন, আমি খুব অসুস্থ এবং জীবনের শেষ প্রান্তে এসে তাদের এমন আচরণ আমাকে গভীর ভাবে দুঃখিত করেছে। তাঁর বিশ্বাস, ‘সম্মান দেওয়ার এবং সম্মান রক্ষার মালিক আল্লাহ—তিনি ছাড়া অন্য কেউ এই দায়িত্ব পালন করতে পারেন না।’
প্রিন্ট



























