বড়পুকুরিয়ায় খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনা করে দোয়া
ফুলবাড়ীতে শিশু পার্ক উদ্বোধন
আমি চাই ও আমার হাত ছেড়ে দিক
চীনের কাছে হেরে স্বপ্নভঙ্গ বাংলাদেশের
টিকটকে উসকানিমূলক ভিডিও, আ.লীগ নেত্রী সুলতানা আটক
শুরু হলো মহান বিজয়ের মাস
সেন্টমার্টিনে আজ থেকে রাতযাপনের সুযোগ, মানতে হবে যেসব শর্ত
বাবা-ভাইদের হাতে প্রেমিকের মৃত্যু, মরদেহকেই ‘বিয়ে’ তরুণীর
পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে শ্রমিককে হত্যার অভিযোগ
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়ন নিয়ে ফের জটিলতা
উত্তর কোরিয়ার সামরিক কুচকাওয়াজে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের প্রদর্শন
- আপডেট সময় ১১:১১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১১ অক্টোবর ২০২৫
- / ৩৪ বার পড়া হয়েছে
উত্তর কোরিয়া শুক্রবার রাতে এক বিশাল সামরিক প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত করে, যেখানে দেশটির সর্বাধুনিক আন্তঃমহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের প্রদর্শনী হয়। রাষ্ট্রীয় সংবাদমাধ্যম জানায়, নেতা কিম জং উন নিজে এই কুচকাওয়াজের তদারকি করেন। এই অনুষ্ঠানটি উত্তর কোরিয়ার শ্রমিক পার্টির ৮০তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর উপলক্ষে আয়োজন করা হয়। এর আগে বৃহস্পতিবারও বৃহৎ পরিসরে এই দিবসটি উদযাপিত হয়। কুচকাওয়াজে উপস্থিত ছিলেন চীনের প্রধানমন্ত্রী লি চিয়াং, রাশিয়ার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভের নেতৃত্বে এক প্রতিনিধিদল ও ভিয়েতনামের কমিউনিস্ট পার্টির প্রধান তো লামসহ আরও অনেকে। সংবাদমাধ্যমে বলা হয়, এই কুচকাওয়াজে উত্তর কোরিয়া তাদের সবচেয়েঅন্নত ক্ষেপণাস্ত্র ‘হওয়াসং-২০’ প্রদর্শন করে, যেটিকে দেশের ‘সবচেয়ে শক্তিশালী পারমাণবিক কৌশলগত অস্ত্র’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। ‘হওয়াসং’ সিরিজের ক্ষেপণাস্ত্রগুলো উত্তর কোরিয়াকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মূল ভূখণ্ডে আঘাত করার সক্ষমতা দেয়। তবে এখনো প্রশ্ন রয়েছে, এসব ক্ষেপণাস্ত্রের লক্ষ্য নির্ভুলতা ও পুনঃপ্রবেশের সময় ও ওয়ারহেডের টিকে থাকার ক্ষমতা সম্পর্কে। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠান কার্নেগি এনডাউমেন্ট ফর ইন্টারন্যাশনাল পিস–এর বিশ্লেষক অঙ্কিত পান্ডা বলেন, ‘হওয়াসং-২০ এখনো পর্যন্ত উত্তর কোরিয়ার দীর্ঘ পাল্লার পারমাণবিক সক্ষমতার শীর্ষ উদাহরণ। সম্ভবত বছরের শেষের দিকে এই ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ দেখা যেতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘এই ক্ষেপণাস্ত্র সম্ভবত একাধিক ওয়ারহেড বহন করতে সক্ষম। ফলে এটি যুক্তরাষ্ট্রের বিদ্যমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার ওপর বড় চাপ সৃষ্টি করবে এবং ওয়াশিংটনের বিরুদ্ধে আরও কার্যকর প্রতিরোধ গড়ে তুলবে।’ কুচকাওয়াজে কিম জং উন বলেন, ‘আমাদের সেনাবাহিনীকে এমন এক অজেয় বাহিনীতে পরিণত হতে হবে, যারা সব ধরনের হুমকি ধ্বংস করতে সক্ষম।’ তিনি আরও উল্লেখ করেন, উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের সাহসিকতা শুধু দেশের প্রতিরক্ষায় নয়, বরং ‘সমাজতান্ত্রিক নির্মাণের অগ্রভাগেও’ দৃশ্যমান হবে। এদিন কিম জং উন রাশিয়ার প্রতিনিধি দিমিত্রি মেদভেদেভের সঙ্গে বৈঠক করেন। মেদভেদেভ বলেন, ‘রাশিয়ার ইউক্রেন অভিযানে উত্তর কোরিয়ার সৈন্যদের অবদান দুই দেশের গভীর আস্থার প্রতীক।’
প্রিন্ট





















