খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
টানা সাড়ে ৩ মাস ধরে কমছে দুগ্ধজাত পণ্যের দাম
- আপডেট সময় ০৮:২৬ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ১৯ নভেম্বর ২০২৫
- / ১৭ বার পড়া হয়েছে
বিশ্ববাজারে সম্প্রতি সাড়ে তিন মাস ধরে দুধজাত পণ্যের দাম ধারাবাহিকভাবে কমছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি পতন ঘটেছে মাখনের দামে, যা ৭.৬ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এরপরের স্থানে রয়েছে অ্যানহাইড্রাস মিল্ক ফ্যাট। বিশ্বে দুধজাত পণ্য বিক্রির প্রধান প্রতিষ্ঠান গ্লোবাল ডেইরি ট্রেডের (জিডিটি) এবারের নিলামে এইসব তথ্য উঠে এসেছে। প্রতি মেট্রিক টনের গড় মূল্য নির্ধারিত হয়েছে ৩ হাজার ৬৭৮ ডলার। নিউজিল্যান্ড ভিত্তিক এই সংস্থার নিলাম বিশ্লেষণে দেখা গেছে, সাড়ে তিন মাসের বেশি সময় ধরে বিশ্ববাজারে দুধজাত পণ্যের দাম নিম্নমুখী। গত ৪ নভেম্বরের প্রথম নিলামে দাম কমেছিল ২.৪ শতাংশ। এরপর দুই সপ্তাহ পরে, ১৮ নভেম্বরের নিলামে আবার ৩ শতাংশের বেশি পতন হয়। এর আগে, ৫ আগস্টের শেষ নিলামে দাম বেড়েছিল। তবে এবারের নিলামে সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে মাখনের দামে। দুই সপ্তাহের ব্যবধানে ৭.৬ শতাংশ কমে প্রতি টন বিক্রি হয়েছে ৫,৮৮৬ ডলারে। দ্বিতীয় সবচেয়ে বেশি পতন হয়েছে অ্যানহাইড্রাস মিল্ক ফ্যাটের। দুই সপ্তাহ আগে যা ১.৯ শতাংশ কম ছিল, এবার সেই দাম আরও ৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। এখন প্রতি টনের মূল্য দাঁড়িয়েছে ৬,৫৪৩ ডলার। মোজারেলার দাম গত নিলামে বেড়ে গেলেও, এই বার তা ২.৮ শতাংশ কমেছে। প্রতি টন দাম নির্ধারিত হয়েছে ৩,২১৪ ডলার। চেডার পনিরের দামও কমে এসেছে ২.৭ শতাংশে, যা এখন ৪,৩২৮ ডলারে বিক্রি হয়। আগের নিলামে এই পণ্যের দাম ছিল ৬.৬ শতাংশ কম। এছাড়া, ননি ছাড়া গুঁড়াদুধের দাম দশমিক ৬ শতাংশ, আর ননিযুক্ত গুড়াদুধের দাম ১.৯ শতাংশ কমে গেছে। চলতি মাসের শেষ নিলামে মোট ৩৮,৬১২ মেট্রিক টন পণ্য হাত বদল হয়েছে। এই নিলামে গড় মূল্য ছিল ৩ হাজার ৬৭৮ ডলার প্রতি টন। বাজার বিশ্লেষকদের মতে, দর পতনের মূল কারণ হলো চাহিদার তুলনায় সরবরাহ বাড়া।
প্রিন্ট














