খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
বাংলাদেশে প্রথম সব খারাপ ও শয়তানি কাজ শুরু হয়েছে আ.লীগ আমলে: আসিফ নজরুল
- আপডেট সময় ০৯:৫২ অপরাহ্ন, শনিবার, ১ নভেম্বর ২০২৫
- / ২৬ বার পড়া হয়েছে
১৯৭৩ সালে আওয়ামী লীগ আমল থেকেই বাংলাদেশে প্রথমবারের মতো সব ধরনের খারাপ এবং শয়তানির কাজ শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল। শনিবার (১ নভেম্বর) রাজধানীর কারওয়ান বাজারে ‘বাংলাদেশ পুলিশের সংস্কার: চ্যালেঞ্জ ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে তিনি এ কথা বলেন। আসিফ নজরুল বলেছেন, আমার লোক, তোমার লোক—এটা নিশ্চিতভাবেই আওয়ামী লীগ আমলে ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছিল। বাংলাদেশে যত খারাপ কাজ, যত শয়তানি কাজ, সব প্রথম আওয়ামী লীগ আমলে শুরু হয়েছিল, সেবার ১৯৭৩ সালে। তিনি আরও বলেন, গুম, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড, হেফাজতে নির্যাতন, হেফাজতে মৃত্যুর ঘটনা, ভুয়া নির্বাচন, দলীয়করণ — এই সব কিছু শুরু করেছে আওয়ামী লীগই, বাকিরা শুধু তা চালিয়ে গেছে। আইন উপদেষ্টা বলেন, আমার লোক, তোমার লোক—এমন সংস্কৃতি থেকে বিএনপি ও জামায়াতকে বেরিয়ে আসতে হবে। এনসিপি ও অন্যান্য ছোট দলগুলোকেও নিজেদের পথ খুঁজে নিতে হবে। ছোট দল বা উদীয়মান দলগুলোও এই ব্যাধি থেকে মুক্ত নয়। তিনি উল্লেখ করেন, তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় বাহিনী পুলিশকে একপ্রকার নির্মম, অত্যাচারী, পাশবিক, দানবীয় বাহিনীতে পরিণত করেছিলেন। পুলিশের হাতে নাগরিকদের নির্যাতন বন্ধে সরকারের বিভিন্ন পদক্ষেপের কথা তুলে ধরে আসিফ নজরুল বলেন, এর মধ্যে ফৌজদারি কার্যবিধি সংশোধন করা হয়েছে, আটককৃত ব্যক্তিদের স্বজনদের ১২ ঘণ্টার মধ্যে জানাতে হবে। আরও গুম সংক্রান্ত আইনে সংশোধন আনা হয়েছে, যাতে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে জানাতে হয়। না হলে সেটি গুম হিসেবে গণ্য হবে বলে তিনি জানান। পুলিশের সাংস্কৃতিক পরিবর্তন আনার ওপর জোর দিয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, গার্ড অব অনার দেওয়ার জন্য কিছু মানুষ থাকে, তাদের কাজই হলো গার্ড অব অনার দেওয়া। নিষেধ করলে তারা মন খারাপ করে। এই সংস্কৃতি বন্ধে সবাইকে সচেতন ও উদ্যোগী হতে হবে।
প্রিন্ট














