খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
পার্বত্য চট্টগ্রামকে ভুলভাবে উপস্থাপন বিষয়ে সরকারের বিবৃতি
- আপডেট সময় ০৮:০৯ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
- / ১৬ বার পড়া হয়েছে
‘নেত্র নিউজ’ এর সাম্প্রতিক এক চিত্র প্রতিবেদন বা নিবন্ধে পার্বত্য চট্টগ্রামকে ‘অধিকৃত’, ‘সামরিকীকরণ’ বা ‘সামরিক শাসনাধীন’ অঞ্চল হিসেবে ভুলভাবে উপস্থাপন করার বিষয়টি বাংলাদেশ সরকার দৃঢ়ভাবে প্রত্যাখ্যান করছে। এ ধরনের বর্ণনা প্রকৃত অর্থে ভুল, বিভ্রান্তিকর এবং পার্বত্য চট্টগ্রামের জনগণ ও সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশি জাতির প্রতি অসম্মানজনক বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। সোমবার (৩ নভেম্বর) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। এতে বলা হয়, ১৯৭১ সালে স্বাধীনতার পর থেকে পার্বত্য চট্টগ্রাম সবসময় বাংলাদেশের সার্বভৌম ভূখণ্ডের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল এবং এখনো রয়েছে। এই অঞ্চলটি বাংলাদেশ সরকারের বেসামরিক শাসনের আওতায় পরিচালিত হয়, কোনও সামরিক শাসনের অধীনে নয়। দেশের অন্যান্য অংশের মতোই শান্তি বজায় রাখতে, সকল নাগরিকের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এবং স্থিতিশীলতা ও উন্নয়ন বজায় রাখতে সেখানে নিরাপত্তা বাহিনী নিয়োজিত রয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামকে ‘পশ্চিম তীর’ বা অন্য কোনো দখলদার ভূখণ্ডের সঙ্গে তুলনা করা সরকার স্পষ্টভাবে প্রত্যাখ্যান করে। এই ধরনের উপমা ভিত্তিহীন এবং বাস্তবতার চরম বিকৃতি। বাংলাদেশ একটি স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র এবং এর কোন অংশ দখলদারিত্বের অধীনে নেই। মানবাধিকার রক্ষা ও সকল সম্প্রদায়ের কল্যাণ ও উন্নয়নকে অগ্রসর করতে বাংলাদেশ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়, আমরা মানবাধিকার সংক্রান্ত যে কোনো অভিযোগের ওপর বিশ্বাসযোগ্য ও প্রমাণভিত্তিক প্রতিবেদনকে স্বাগত জানাই। বর্তমানে এই অঞ্চলে নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক পদ্ধতিগত নির্যাতনের কোনও প্রমাণ বা যাচাইকৃত প্রতিবেদন পাওয়া যায়নি। বাংলাদেশ সাংবাদিকতা ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে মূল্য দেয়। তবে এই ধরনের অভিব্যক্তি অবশ্যই দায়িত্বশীল ও তথ্যের নির্ভুলতার উপর ভিত্তি করে হওয়া উচিত। সকল মিডিয়া ও সৃজনশীল প্ল্যাটফর্মকে জটিল ঐতিহাসিক ও সামাজিক প্রেক্ষাপটে প্রতিবেদন তৈরির সময় যথাযথ নিয়ম, পেশাদারিত্ব ও সংবেদনশীলতা অবলম্বন করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
প্রিন্ট














