, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

এবার ভোটার প্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থীরা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১৩ বার পড়া হয়েছে

একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী তার নির্বাচনি এলাকার জন্য নির্দিষ্ট করে নিশ্চিত করেছেন যে, ভোটার প্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকার বেশি খরচ করতে পারবেন না। এই সীমা লঙ্ঘন করলে নির্বাচন কমিশন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অধিকার রাখে। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য এ ধরনের বিধান সংযুক্ত করে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধনী অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে সরকার। সোমবার (৩ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় এই অধ্যাদেশটি গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে। নির্বাচনি ব্যয়ের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে। এছাড়া, অনুদান হিসেবে গ্রহণকৃত অর্থের বিস্তারিত তালিকা ও স্পষ্টতা ওয়েবসাইটে প্রকাশের বাধ্যবাধকতা যোগ করা হয়েছে। চূড়ান্ত আরপিওর অনুচ্ছেদ ৪৪-এ একাধিক নতুন দিক যোগ হয়েছে। এতে প্রার্থীর নির্বাচনি ব্যয় নির্ধারিত হয়েছে ভোটার প্রতি ১০ টাকা। অনুচ্ছেদ ১৩-এ প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয় ৫০ হাজার টাকার জামানত, যা আগে ছিল ২০ হাজার টাকা। জোটপ্রার্থীকে নিজ দলের প্রতীকেই ভোট দিতে হবে বলে নির্দেশনা রয়েছে। এছাড়া, নির্বাচন কর্মকর্তাদের পরিবর্তনের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মধ্যে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শকের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। অনুচ্ছেদ ৭৩-এ মিথ্যা তথ্য, অপতথ্য, গুজব এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার রোধে প্রার্থী ও দলের বিরুদ্ধে অপরাধের বিধান যুক্ত করা হয়েছে। দল নিবন্ধন, আর্থিক সহায়তা, এবং নিবন্ধন বাতিল হলে প্রতীক স্থগিতের বিষয়গুলোও অনুচ্ছেদ ৯০-এ উল্লেখ রয়েছে।


প্রিন্ট
ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

এবার ভোটার প্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকা খরচ করতে পারবেন প্রার্থীরা

আপডেট সময় ১২:১৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৪ নভেম্বর ২০২৫

একজন সংসদ সদস্য প্রার্থী তার নির্বাচনি এলাকার জন্য নির্দিষ্ট করে নিশ্চিত করেছেন যে, ভোটার প্রতি সর্বোচ্চ ১০ টাকার বেশি খরচ করতে পারবেন না। এই সীমা লঙ্ঘন করলে নির্বাচন কমিশন আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের অধিকার রাখে। আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য এ ধরনের বিধান সংযুক্ত করে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ সংশোধনী অধ্যাদেশ-২০২৫ জারি করেছে সরকার। সোমবার (৩ নভেম্বর) আইন মন্ত্রণালয় এই অধ্যাদেশটি গেজেট আকারে প্রকাশ করেছে। নির্বাচনি ব্যয়ের ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দলগুলোকে অন্তর্ভুক্ত করে নতুন করে সংযোজন করা হয়েছে। এছাড়া, অনুদান হিসেবে গ্রহণকৃত অর্থের বিস্তারিত তালিকা ও স্পষ্টতা ওয়েবসাইটে প্রকাশের বাধ্যবাধকতা যোগ করা হয়েছে। চূড়ান্ত আরপিওর অনুচ্ছেদ ৪৪-এ একাধিক নতুন দিক যোগ হয়েছে। এতে প্রার্থীর নির্বাচনি ব্যয় নির্ধারিত হয়েছে ভোটার প্রতি ১০ টাকা। অনুচ্ছেদ ১৩-এ প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয় ৫০ হাজার টাকার জামানত, যা আগে ছিল ২০ হাজার টাকা। জোটপ্রার্থীকে নিজ দলের প্রতীকেই ভোট দিতে হবে বলে নির্দেশনা রয়েছে। এছাড়া, নির্বাচন কর্মকর্তাদের পরিবর্তনের বিষয়টি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের মধ্যে উপ-পুলিশ মহাপরিদর্শকের সঙ্গে যুক্ত করা হয়েছে। অনুচ্ছেদ ৭৩-এ মিথ্যা তথ্য, অপতথ্য, গুজব এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার অপব্যবহার রোধে প্রার্থী ও দলের বিরুদ্ধে অপরাধের বিধান যুক্ত করা হয়েছে। দল নিবন্ধন, আর্থিক সহায়তা, এবং নিবন্ধন বাতিল হলে প্রতীক স্থগিতের বিষয়গুলোও অনুচ্ছেদ ৯০-এ উল্লেখ রয়েছে।


প্রিন্ট