, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

চাকরি হারালেন তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫
  • / ১৫ বার পড়া হয়েছে

বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হওয়ার একদিনের মধ্যে ৪৩তম বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের তিন সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) অপসারিত হন। বুধবার (১৯ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এহছানুল হকের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন প্রকাশের মাধ্যমে তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা হলেন—অনুপ কুমার বিশ্বাস (বগুড়া), নবমিতা সরকার (পিরোজপুর) এবং কাজী আরিফুর রহমান (ফরিদপুর)। তারা প্রত্যেকে নিজ নিজ কর্মস্থলে সহকারী কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছিলেন, তবে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে অংশ নিচ্ছিলেন।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস নিয়োগ বিধিমালা, ১৯৮১-এর বিধি ৬(২)(এ) অনুযায়ী সরাসরি তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, চাকরির মেয়াদে যদি সরকারের কোনও আর্থিক দাবি থেকে থাকে, তা পাবলিক ডিমান্ড রিকভারি অ্যাক্ট, ১৯১৩ অনুসারে আদায় করা হবে বলেও জানানো হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বুধবারই ওই তিন কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ শেষ হয়। প্রশিক্ষণ সমাপ্তির দিনই তাদের চাকরিচ্যুতির আদেশ কার্যকর করা হয়। তবে, ঠিক কোন কারণে তাদের অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়নি।

উল্লেখিত বিধান অনুযায়ী, শিক্ষানবিশ মেয়াদে যদি কোনো কর্মকর্তা অযোগ্য বিবেচিত হন, তাহলে সরকার চাইলে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সঙ্গে পরামর্শ না করেই সরাসরি নিয়োগ প্রত্যাহার করতে পারে।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

চাকরি হারালেন তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট

আপডেট সময় ০৯:৪৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২০ নভেম্বর ২০২৫

বুনিয়াদি প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হওয়ার একদিনের মধ্যে ৪৩তম বিসিএস (প্রশাসন) ক্যাডারের তিন সহকারী কমিশনার (নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট) অপসারিত হন। বুধবার (১৯ নভেম্বর) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব এহছানুল হকের স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন প্রকাশের মাধ্যমে তাদের চাকরিচ্যুত করা হয়। চাকরিচ্যুত কর্মকর্তারা হলেন—অনুপ কুমার বিশ্বাস (বগুড়া), নবমিতা সরকার (পিরোজপুর) এবং কাজী আরিফুর রহমান (ফরিদপুর)। তারা প্রত্যেকে নিজ নিজ কর্মস্থলে সহকারী কমিশনারের দায়িত্ব পালন করছিলেন, তবে বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে অংশ নিচ্ছিলেন।

প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়, বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস নিয়োগ বিধিমালা, ১৯৮১-এর বিধি ৬(২)(এ) অনুযায়ী সরাসরি তাদের চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও, চাকরির মেয়াদে যদি সরকারের কোনও আর্থিক দাবি থেকে থাকে, তা পাবলিক ডিমান্ড রিকভারি অ্যাক্ট, ১৯১৩ অনুসারে আদায় করা হবে বলেও জানানো হয়।

জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, বুধবারই ওই তিন কর্মকর্তার প্রশিক্ষণ শেষ হয়। প্রশিক্ষণ সমাপ্তির দিনই তাদের চাকরিচ্যুতির আদেশ কার্যকর করা হয়। তবে, ঠিক কোন কারণে তাদের অপসারণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ করা হয়নি।

উল্লেখিত বিধান অনুযায়ী, শিক্ষানবিশ মেয়াদে যদি কোনো কর্মকর্তা অযোগ্য বিবেচিত হন, তাহলে সরকার চাইলে পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সঙ্গে পরামর্শ না করেই সরাসরি নিয়োগ প্রত্যাহার করতে পারে।


প্রিন্ট