, বুধবার, ১৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

ভোটের নজরদারিতে সব কেন্দ্রে থাকবে সিসি ক্যামেরা

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় এক ঘন্টা আগে
  • / ৩ বার পড়া হয়েছে

ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতার জন্য আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে দেশজুড়ে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই যেসব কেন্দ্রে ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে, সেগুলো চালু থাকবে এবং যেখানে ক্যামেরা নেই, সেখানে শুধুমাত্র ভোটের দিন অস্থায়ীভাবে ক্যামেরা বসানো হবে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বৈঠকের নথি থেকে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে, শুরুতে ব্যয় বৃদ্ধির আশঙ্কায় ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারে কমিশন আগ্রহী ছিল না। তবে মাঠ পর্যায়ের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বেশিরভাগ কেন্দ্রে ইতিমধ্যে ক্যামেরা রয়েছে। সেগুলোর কার্যক্রম সচল থাকলে অতিরিক্ত খরচ কম হবে। যেসব কেন্দ্রে ক্যামেরা নেই, সেগুলোর জন্য ভোটের দিন অস্থায়ী ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এতে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা জোরদার হবে, ভোটারদের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে এবং অপরাধের ক্ষেত্রে ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে বলে মনে করছে নির্বাচন কমিশন। এছাড়া, যেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, সেখানে নতুন সংযোগ দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, বিদ্যমান সিসিটিভি সংযোগ চালু রাখতে বলা হয়েছে এবং যেখানে নেই, সেসব কেন্দ্রে পরিচালনামণ্ডলী বা কর্তৃপক্ষকে ভোটের দিন পর্যন্ত সংযোগের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগতভাবে কেন্দ্র পরিদর্শনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, প্রতিবন্ধী, বয়স্ক ও গর্ভবতী নারীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে শিক্ষা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা, স্থানীয় সরকার, বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে প্রায় ৪২ হাজারের বেশি ভোটকেন্দ্র স্থাপন হবে। কেন্দ্রগুলো যেন ভোটারদের জন্য সুবিধাজনক হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। অবকাঠামো সংস্কারও প্রয়োজন। যেখানে বিদ্যুৎ নেই, সেখানে সংযোগ দিতে হবে। আর যেখানে ক্যামেরা রয়েছে, সেগুলো সচল রাখতে হবে।’ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘প্রতিটি কেন্দ্রের ক্যামেরা সচল রাখতে হবে। যেখানে ক্যামেরা নেই, সেসব কেন্দ্রের পরিচালনামণ্ডলী বা কর্তৃপক্ষকে ভোটের দিন ক্যামেরা সংযোগের ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রণয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নেতৃত্ব দেবে। নিরাপত্তার জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। নির্বাচনের জন্য বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে চারটি বিষয়ে: ১. জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট, ২. পোস্টাল ভোট, ৩. সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিরোধ, ৪. নির্বাচন সম্পর্কিত তথ্যের সঠিক ও ব্যাপক প্রচার। বিশেষ করে প্রতিবন্ধী, বয়স্ক ও গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বিশেষ করে সাইক্লোন সেন্টারে। স্থানীয় সরকারি অফিসগুলো যেন রাজনৈতিক কার্যালয় হিসেবে না ব্যবহৃত হয়, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ভোটের দিন সন্ধ্যার পর বিদ্যুৎ সংযোগ অপরিহার্য। প্রিজাইডিং অফিসার ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকবেন। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপাররা অন্তত ৩০ শতাংশ কেন্দ্রে সরাসরি পরিদর্শন করবেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসাররা অধিকাংশ কেন্দ্রে উপস্থিত থাকবেন। ইসি সচিব আখতার আহমেদ জানান, দেশের ৬৪ জেলায় মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত হয়েছে, যেখানে পুরুষ ও নারীদের জন্য আলাদা কক্ষ নির্ধারিত হয়েছে। অস্থায়ী কেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি। পুলিশ স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) জানিয়েছে, নির্বাচনে ৮ হাজার ২২৬টি কেন্দ্রে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ২০ হাজার ৪৩৭টি কেন্দ্রে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই সংখ্যা সম্ভবত আরও বাড়তে পারে। গত দ্বাদশ নির্বাচনে মেট্রোপলিটন ও পার্বত্য অঞ্চলের সাধারণ কেন্দ্রগুলোতে মোট ১৬ জন পুলিশ, ১৭ জন গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে পুলিশ মোতায়েন ছিল। এছাড়া সাধারণ কেন্দ্রে ১৫ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৬ জন সদস্য ছিল। সেই সময় মোট পুলিশ সদস্য ছিল ১ লাখ ২৬ হাজার ৭২ জন, আনসার ও গ্রাম পুলিশ ছিল ৫ লাখ ১৪ হাজার ২৮৮ জন। মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ছিল ১ হাজার ১১৫ প্লাটুন বিজিবি, ৭৫ প্লাটুন কোস্টগার্ড, ৬০০ র‌্যাব টিম, ৩৮ হাজার ১৫৪ সেনা ও ২ হাজার ৮২৭ নৌবাহিনী সদস্য। দ্বাদশ নির্বাচনে প্রায় ৪৪ হাজার কেন্দ্র ছিল। একাদশ নির্বাচনে ৪০ হাজারের বেশি কেন্দ্র ছিল, যেখানে ভোটকক্ষের সংখ্যা ছিল দেড় লাখের বেশি। দশম সংসদ নির্বাচনে ছিল ৩৭ হাজার ৭০৭ কেন্দ্র, যেখানে ভোটকক্ষ ছিল ১ লাখ ৮৯ হাজার ৭৮টি। নবম সংসদ নির্বাচনে কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৩৫ হাজার ২৬৩টি, ভোটকক্ষ ছিল ১ লাখ ৭৭ হাজার ২৭৭টি। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিলে বলা হয়েছে, ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণ সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৯ ডিসেম্বর, বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২০ জানুয়ারি এবং চূড়ান্ত তালিকা ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। ভোটের প্রচার ২২ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত চলবে।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

ভোটের নজরদারিতে সব কেন্দ্রে থাকবে সিসি ক্যামেরা

আপডেট সময় এক ঘন্টা আগে

ভোট কেন্দ্রের নিরাপত্তা ও স্বচ্ছতার জন্য আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোটে দেশজুড়ে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে নির্বাচন কমিশন। ইতিমধ্যেই যেসব কেন্দ্রে ক্যামেরা স্থাপন করা হয়েছে, সেগুলো চালু থাকবে এবং যেখানে ক্যামেরা নেই, সেখানে শুধুমাত্র ভোটের দিন অস্থায়ীভাবে ক্যামেরা বসানো হবে। এই সিদ্ধান্তের পেছনে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের শীর্ষ কর্মকর্তাদের বৈঠকের নথি থেকে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে, শুরুতে ব্যয় বৃদ্ধির আশঙ্কায় ভোটকেন্দ্রে সিসি ক্যামেরা ব্যবহারে কমিশন আগ্রহী ছিল না। তবে মাঠ পর্যায়ের তথ্য বিশ্লেষণে দেখা গেছে, বেশিরভাগ কেন্দ্রে ইতিমধ্যে ক্যামেরা রয়েছে। সেগুলোর কার্যক্রম সচল থাকলে অতিরিক্ত খরচ কম হবে। যেসব কেন্দ্রে ক্যামেরা নেই, সেগুলোর জন্য ভোটের দিন অস্থায়ী ক্যামেরা বসানোর পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে। এতে কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা জোরদার হবে, ভোটারদের সুরক্ষা নিশ্চিত হবে এবং অপরাধের ক্ষেত্রে ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে দ্রুত অপরাধীদের শনাক্ত করা সম্ভব হবে বলে মনে করছে নির্বাচন কমিশন। এছাড়া, যেখানে বিদ্যুৎ সংযোগ নেই, সেখানে নতুন সংযোগ দিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, বিদ্যমান সিসিটিভি সংযোগ চালু রাখতে বলা হয়েছে এবং যেখানে নেই, সেসব কেন্দ্রে পরিচালনামণ্ডলী বা কর্তৃপক্ষকে ভোটের দিন পর্যন্ত সংযোগের ব্যবস্থা করতে বলা হয়েছে। জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের ব্যক্তিগতভাবে কেন্দ্র পরিদর্শনের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আরও বলা হয়েছে, প্রতিবন্ধী, বয়স্ক ও গর্ভবতী নারীদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করতে শিক্ষা, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা, স্থানীয় সরকার, বিদ্যুৎ বিভাগের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, ‘এবারের নির্বাচনে প্রায় ৪২ হাজারের বেশি ভোটকেন্দ্র স্থাপন হবে। কেন্দ্রগুলো যেন ভোটারদের জন্য সুবিধাজনক হয়, তা নিশ্চিত করতে হবে। অবকাঠামো সংস্কারও প্রয়োজন। যেখানে বিদ্যুৎ নেই, সেখানে সংযোগ দিতে হবে। আর যেখানে ক্যামেরা রয়েছে, সেগুলো সচল রাখতে হবে।’ নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, ‘প্রতিটি কেন্দ্রের ক্যামেরা সচল রাখতে হবে। যেখানে ক্যামেরা নেই, সেসব কেন্দ্রের পরিচালনামণ্ডলী বা কর্তৃপক্ষকে ভোটের দিন ক্যামেরা সংযোগের ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে। নিরাপত্তা পরিকল্পনা প্রণয়নে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নেতৃত্ব দেবে। নিরাপত্তার জন্য ব্যাপক পরিকল্পনা গ্রহণ করতে হবে। নির্বাচনের জন্য বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া হবে চারটি বিষয়ে: ১. জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও গণভোট, ২. পোস্টাল ভোট, ৩. সামাজিক মাধ্যমে অপপ্রচারের প্রতিরোধ, ৪. নির্বাচন সম্পর্কিত তথ্যের সঠিক ও ব্যাপক প্রচার। বিশেষ করে প্রতিবন্ধী, বয়স্ক ও গর্ভবতী নারীদের জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হবে, বিশেষ করে সাইক্লোন সেন্টারে। স্থানীয় সরকারি অফিসগুলো যেন রাজনৈতিক কার্যালয় হিসেবে না ব্যবহৃত হয়, সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, ভোটের দিন সন্ধ্যার পর বিদ্যুৎ সংযোগ অপরিহার্য। প্রিজাইডিং অফিসার ভোটকেন্দ্রের দায়িত্বে থাকবেন। জেলা প্রশাসক ও পুলিশ সুপাররা অন্তত ৩০ শতাংশ কেন্দ্রে সরাসরি পরিদর্শন করবেন। উপজেলা নির্বাহী অফিসাররা অধিকাংশ কেন্দ্রে উপস্থিত থাকবেন। ইসি সচিব আখতার আহমেদ জানান, দেশের ৬৪ জেলায় মোট ৪২ হাজার ৭৬১টি ভোটকেন্দ্র চূড়ান্ত হয়েছে, যেখানে পুরুষ ও নারীদের জন্য আলাদা কক্ষ নির্ধারিত হয়েছে। অস্থায়ী কেন্দ্রের সংখ্যা প্রাথমিকভাবে ১৪টি। পুলিশ স্পেশাল ব্রাঞ্চ (এসবি) জানিয়েছে, নির্বাচনে ৮ হাজার ২২৬টি কেন্দ্রে ‘অধিক ঝুঁকিপূর্ণ’ এবং ২০ হাজার ৪৩৭টি কেন্দ্রে ‘ঝুঁকিপূর্ণ’ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এই সংখ্যা সম্ভবত আরও বাড়তে পারে। গত দ্বাদশ নির্বাচনে মেট্রোপলিটন ও পার্বত্য অঞ্চলের সাধারণ কেন্দ্রগুলোতে মোট ১৬ জন পুলিশ, ১৭ জন গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে পুলিশ মোতায়েন ছিল। এছাড়া সাধারণ কেন্দ্রে ১৫ জন ও গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্রে ১৬ জন সদস্য ছিল। সেই সময় মোট পুলিশ সদস্য ছিল ১ লাখ ২৬ হাজার ৭২ জন, আনসার ও গ্রাম পুলিশ ছিল ৫ লাখ ১৪ হাজার ২৮৮ জন। মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ছিল ১ হাজার ১১৫ প্লাটুন বিজিবি, ৭৫ প্লাটুন কোস্টগার্ড, ৬০০ র‌্যাব টিম, ৩৮ হাজার ১৫৪ সেনা ও ২ হাজার ৮২৭ নৌবাহিনী সদস্য। দ্বাদশ নির্বাচনে প্রায় ৪৪ হাজার কেন্দ্র ছিল। একাদশ নির্বাচনে ৪০ হাজারের বেশি কেন্দ্র ছিল, যেখানে ভোটকক্ষের সংখ্যা ছিল দেড় লাখের বেশি। দশম সংসদ নির্বাচনে ছিল ৩৭ হাজার ৭০৭ কেন্দ্র, যেখানে ভোটকক্ষ ছিল ১ লাখ ৮৯ হাজার ৭৮টি। নবম সংসদ নির্বাচনে কেন্দ্রের সংখ্যা ছিল ৩৫ হাজার ২৬৩টি, ভোটকক্ষ ছিল ১ লাখ ৭৭ হাজার ২৭৭টি। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত তফসিলে বলা হয়েছে, ১২ ফেব্রুয়ারি ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। ভোটগ্রহণ সকাল সাড়ে ৭টা থেকে বিকাল সাড়ে ৪টা পর্যন্ত চলবে। মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ২৯ ডিসেম্বর, বাছাই ৩০ ডিসেম্বর থেকে ৪ জানুয়ারি, প্রার্থিতা প্রত্যাহার ২০ জানুয়ারি এবং চূড়ান্ত তালিকা ও প্রতীক বরাদ্দ ২১ জানুয়ারি। ভোটের প্রচার ২২ জানুয়ারি থেকে শুরু হয়ে ১০ ফেব্রুয়ারি সকাল সাড়ে ৭টা পর্যন্ত চলবে।


প্রিন্ট