, শনিবার, ২০ ডিসেম্বর ২০২৫, ৬ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

খুনিরা কীভাবে সীমান্ত অতিক্রম করলো

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ৩ ঘন্টা আগে
  • / ৩ বার পড়া হয়েছে

ছোট ভাইয়ের হত্যার ন্যায্য বিচার চেয়েছেন শরিফ ওসমান হাদির বড় ভাই ও জানাজার ইমাম ড. মোওলানা আবু বকর ছিদ্দিক। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজার আগে তিনি ভাই হত্যার বিচারের দাবি জানান। মোওলানা আবু বকর ছিদ্দিক বলেন, সাত-আট দিন পার হয়ে গেলো, খুনি দিনকে দিন গুলি করে যদি পার পেয়ে যায়, তা হলে এর চেয়ে বড় লজ্জার কিছু হতে পারে না। যদি সীমান্ত পার হয়ে যায়, তাহলে মাত্র পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টার মধ্যে কিভাবে তারা গেলো? এই প্রশ্ন তিনি জাতির কাছে রেখে গেছেন। তার কোন প্রত্যাশা বা চাওয়া নেই। তার ভাই শহীদ হয়েছে, তার শহীদ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল। আল্লাহ সম্ভবত তার শহীদ মৃত্যু লিখেছেন। তিনি বলেন, তবে আমি এই ঋণ কখনো শোধ করবো না, চাই এই বাংলার মাটিতে আমাদের ভাই শরিফ ওসমান হাদির বিচার যেন প্রকাশ্যে দেখা যায়। সাত-আট দিন পার হয়ে গেলো, কিন্তু আমরা এখনো কিছু করতে পারিনি। এই দুঃখে মনটা ভেঙে যাচ্ছে। ড. আবু বকর বলেন, আমার হৃদয়ের টুকরো ছোট ভাই শহীদ শরিফ উসমান হাদি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য এক বার্তা দিয়েছিলেন। কীভাবে এটি রক্ষা করতে হবে। তিনি বলেন, তার সন্তানের মুখ দেখা যায় না। আমার মা প্রায় পাগল হয়ে যাচ্ছেন, জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট শরিফ ওসমান হাদি। আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন। তৌহিদের দ্বীপ বাংলাদেশকে যেন রক্ষা করতে পারি। এরপর তার ইমামতিতে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।


প্রিন্ট
ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

খুনিরা কীভাবে সীমান্ত অতিক্রম করলো

আপডেট সময় ৩ ঘন্টা আগে

ছোট ভাইয়ের হত্যার ন্যায্য বিচার চেয়েছেন শরিফ ওসমান হাদির বড় ভাই ও জানাজার ইমাম ড. মোওলানা আবু বকর ছিদ্দিক। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় জানাজার আগে তিনি ভাই হত্যার বিচারের দাবি জানান। মোওলানা আবু বকর ছিদ্দিক বলেন, সাত-আট দিন পার হয়ে গেলো, খুনি দিনকে দিন গুলি করে যদি পার পেয়ে যায়, তা হলে এর চেয়ে বড় লজ্জার কিছু হতে পারে না। যদি সীমান্ত পার হয়ে যায়, তাহলে মাত্র পাঁচ থেকে সাত ঘণ্টার মধ্যে কিভাবে তারা গেলো? এই প্রশ্ন তিনি জাতির কাছে রেখে গেছেন। তার কোন প্রত্যাশা বা চাওয়া নেই। তার ভাই শহীদ হয়েছে, তার শহীদ হওয়ার আকাঙ্ক্ষা ছিল। আল্লাহ সম্ভবত তার শহীদ মৃত্যু লিখেছেন। তিনি বলেন, তবে আমি এই ঋণ কখনো শোধ করবো না, চাই এই বাংলার মাটিতে আমাদের ভাই শরিফ ওসমান হাদির বিচার যেন প্রকাশ্যে দেখা যায়। সাত-আট দিন পার হয়ে গেলো, কিন্তু আমরা এখনো কিছু করতে পারিনি। এই দুঃখে মনটা ভেঙে যাচ্ছে। ড. আবু বকর বলেন, আমার হৃদয়ের টুকরো ছোট ভাই শহীদ শরিফ উসমান হাদি স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষার জন্য এক বার্তা দিয়েছিলেন। কীভাবে এটি রক্ষা করতে হবে। তিনি বলেন, তার সন্তানের মুখ দেখা যায় না। আমার মা প্রায় পাগল হয়ে যাচ্ছেন, জ্ঞান হারিয়ে ফেলেছেন। ছয় ভাই-বোনের মধ্যে সবার ছোট শরিফ ওসমান হাদি। আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতুল ফেরদৌস নসিব করেন। তৌহিদের দ্বীপ বাংলাদেশকে যেন রক্ষা করতে পারি। এরপর তার ইমামতিতে জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।


প্রিন্ট