ভারতের প্রেসনোট ‘প্রত্যাখ্যান’ করেছে বাংলাদেশ: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
দিল্লিতে প্রধান উপদেষ্টার কুশপুত্তলিকা দাহ
ঢাকা সেনানিবাসে সুদানে শহীদ ছয় শান্তিরক্ষীর জানাজা অনুষ্ঠিত
ধর্মকে পুঁজি করে মবসন্ত্রাস করলে প্রতিহত করবে ছাত্রদল: রাকিব
নওগাঁর রাণীনগরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে দুর্বৃত্তদের আগুন
ওসমান হাদি ইনসাফ প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেছিলেন: আইন উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ‘চুরির অভিযোগে’ গণপিটুনিতে একজন নিহত, আটক ৪
এ কে খন্দকারের জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা
সৌদি আরবে এক সপ্তাহে প্রায় ১৯ হাজার অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার
এ কে খন্দকারের জানাজায় প্রধান উপদেষ্টা
- আপডেট সময় ২ ঘন্টা আগে
- / ৪ বার পড়া হয়েছে
মহান মুক্তিযুদ্ধের ডেপুটি চিফ অব স্টাফ ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকারের নামাজে জানাজায় অংশগ্রহণ করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার রাজধানীর বিমান বাহিনী ঘাঁটি বাশারে এ কে খন্দকারের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজার আগে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে খন্দকারের দাফনের জন্য ফিউনারেল প্যারেড আয়োজন করা হয়। জানাজায় অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের পাশাপাশি সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। জানাজার শেষ পর্যায়ে রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তাঁর সামরিক সচিব মরহুম এ কে খন্দকারের কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস কফিনে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শেষ শ্রদ্ধা জানান। পরে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম, সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল এম নাজমুল হাসান এবং বিমানবাহিনী প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন একে একে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এরপর বিমান বাহিনীর একটি ফ্লাই পাস্টের মাধ্যমে মরহুম এ কে খন্দকারের প্রতি সম্মান জানানো হয়। জানাজার আগে এ কে খন্দকারের পুত্র জাফরুল করিম খন্দকার সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন। মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম বীর সেনা এ কে খন্দকার শনিবার সকালে বার্ধক্যজনিত কারণে ইন্তেকাল করেন। তিনি ছিলেন মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিবাহিনীর ডেপুটি চিফ অব স্টাফ, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমান বাহিনী প্রধান এবং সাবেক মন্ত্রী। ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধে তাঁর সাহসিকতা, দূরদর্শিতা ও নেতৃত্ব দেশের স্বাধীনতা অর্জনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছিল।
প্রিন্ট






















