, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম :
Logo ওসমান হাদি হত্যাকাণ্ড: শুটার ফয়সালের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা Logo বেনাপোল বন্দর দিয়ে তিন দিনে ২১০ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানি Logo দুঃখ প্রকাশের পর আটক বিএসএফ সদস্যকে ফেরত দিল বিজিবি Logo পাকিস্তানের সঙ্গে যুদ্ধে ব্যর্থতায় ৮৫০ কামিকাজি ড্রোন কিনছে ভারত Logo শুটার ফয়সাল ও সংশ্লিষ্টদের অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে সিআইডি Logo ওসমান হাদিকে হত্যা করে জুলাইকে পরিবর্তন করে দেওয়া যাবে না: শিবির সভাপতি Logo জামিন পেলেন মোটরসাইকেল মালিক সন্দেহে গ্রেপ্তার হান্নান Logo গুরুতর আহত অভিনেতা ইমরান হাশমি Logo টাঙ্গাইলে ভোটের মাঠে শান্তি নিশ্চিতে প্রার্থীদের শপথ Logo আমাদের সবাইকে এখন ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: তারেক রহমান
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

শুটার ফয়সাল ও সংশ্লিষ্টদের অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে সিআইডি

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ৩ ঘন্টা আগে
  • / ২ বার পড়া হয়েছে

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য উঠে এসেছে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) জানিয়েছে, ফয়সাল ও তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক खातায় ১২৭ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেনের আলামত পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর আওতায় আলাদা করে অর্থ পাচার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আবু তালেব স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। সিআইডি জানায়, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে এই অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়টি জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই লেনদেনগুলো মানিলন্ডারিং, সংঘবদ্ধ অপরাধ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থায়নের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে। আরও জানা যায়, ব্যাংক হিসাবের তথ্য বিশ্লেষণ করে মানিলন্ডারিংয়ের তদন্ত শুরু করা হয়। অভিযানের সময় উদ্ধার হওয়া বিভিন্ন ব্যাংকের চেকবই পরীক্ষা করে দেখা যায়, অভিযুক্ত ও তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ও প্রতিষ্ঠানগুলোর একাধিক চেকবইয়ে বিভিন্ন পরিমাণ অর্থের উল্লেখ রয়েছে। যদিও এসব লেনদেন চূড়ান্তভাবে সম্পন্ন হয়নি, তবে রেকর্ডের মোট মূল্য প্রায় ২১৮ কোটি টাকা বলে জানা গেছে। প্রাথমিক বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বাস্তবে সংঘটিত লেনদেনের পরিমাণ ১২৭ কোটি টাকার বেশি, যা অস্বাভাবিক হিসেবে ধরা হচ্ছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। পাশাপাশি, মূল অভিযুক্ত ও তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকা প্রায় ৬৫ লাখ টাকা দ্রুত বাজেয়াপ্তের জন্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। এ ছাড়া, এসব অর্থের উৎস ও সরবরাহকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

শুটার ফয়সাল ও সংশ্লিষ্টদের অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য পেয়েছে সিআইডি

আপডেট সময় ৩ ঘন্টা আগে

ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান বিন হাদি হত্যাকাণ্ডের মূল অভিযুক্ত ফয়সাল করিম মাসুদের ব্যাংক অ্যাকাউন্টে অস্বাভাবিক লেনদেনের তথ্য উঠে এসেছে। পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) জানিয়েছে, ফয়সাল ও তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের ব্যাংক खातায় ১২৭ কোটি টাকার বেশি অস্বাভাবিক লেনদেনের আলামত পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর আওতায় আলাদা করে অর্থ পাচার তদন্ত শুরু করা হয়েছে। রোববার (২১ ডিসেম্বর) রাতে সিআইডির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (মিডিয়া) আবু তালেব স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করা হয়। সিআইডি জানায়, বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী ও গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে এই অস্বাভাবিক লেনদেনের বিষয়টি জানা গেছে। ধারণা করা হচ্ছে, এই লেনদেনগুলো মানিলন্ডারিং, সংঘবদ্ধ অপরাধ ও সন্ত্রাসী কার্যক্রমে অর্থায়নের সঙ্গে সম্পর্কিত হতে পারে। আরও জানা যায়, ব্যাংক হিসাবের তথ্য বিশ্লেষণ করে মানিলন্ডারিংয়ের তদন্ত শুরু করা হয়। অভিযানের সময় উদ্ধার হওয়া বিভিন্ন ব্যাংকের চেকবই পরীক্ষা করে দেখা যায়, অভিযুক্ত ও তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা ও প্রতিষ্ঠানগুলোর একাধিক চেকবইয়ে বিভিন্ন পরিমাণ অর্থের উল্লেখ রয়েছে। যদিও এসব লেনদেন চূড়ান্তভাবে সম্পন্ন হয়নি, তবে রেকর্ডের মোট মূল্য প্রায় ২১৮ কোটি টাকা বলে জানা গেছে। প্রাথমিক বিশ্লেষণে আরও দেখা যায়, সংশ্লিষ্ট ব্যাংক অ্যাকাউন্টে বাস্তবে সংঘটিত লেনদেনের পরিমাণ ১২৭ কোটি টাকার বেশি, যা অস্বাভাবিক হিসেবে ধরা হচ্ছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। পাশাপাশি, মূল অভিযুক্ত ও তার সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানগুলোর ব্যাংক অ্যাকাউন্টে থাকা প্রায় ৬৫ লাখ টাকা দ্রুত বাজেয়াপ্তের জন্য আইনি ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। এ ছাড়া, এসব অর্থের উৎস ও সরবরাহকারী ব্যক্তি বা প্রতিষ্ঠান চিহ্নিত করতে তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।


প্রিন্ট