সংবাদ শিরোনাম :
খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়
তৃণমূলে সেবামুখী রাজনীতির জোয়ার তুলবে এবি পার্টি | এবি পার্টির প্রতিশ্রুতি
নিউজ ডেস্ক
- আপডেট সময় ০৩:২৫ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫
- / ১৭৩ বার পড়া হয়েছে
আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেছেন, সেবা ও সমস্যার সমাধান-নির্ভর রাজনীতিকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত পৌঁছে দিতে দৃঢ়প্রতিজ্ঞ এবি পার্টি। রবিবার দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নবগঠিত সম্পাদকীয় কমিটির অভিষেক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা উল্লেখ করেন। এবি পার্টির সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত ওই অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান প্রফেসর ডা. মেজর (অব.) আব্দুল ওহাব মিনার, ভাইস চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট গোলাম ফারুক, লে. কর্নেল (অব.) হেলাল উদ্দিনসহ কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ। মজিবুর রহমান মঞ্জু বলেন, “আমাদের রাজনীতি আসলে রাষ্ট্র মেরামতের রাজনীতি। নবগঠিত সম্পাদকীয় কমিটি অনেকটাই শ্যাডো মন্ত্রণালয়ের আদলে গঠন করা হয়েছে। এর ফলে নাগরিকের অধিকার সুরক্ষা, দেশের স্বার্থে জাতীয় ঐক্যমত তৈরি করা ও নতুন রাজনীতি নিয়ে জনগণের কাছে সুস্পষ্ট ধারণা ছড়িয়ে দেওয়া সম্পাদকদের বড় চ্যালেঞ্জ।” তিনি আরও বলেন, “একটি জটিল রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট ও করোনাকালের প্রতিকূলতার মধ্যেই আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি) সৃষ্টি। দেশের বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে সংগঠন দাঁড় করানোর চেষ্টায় আমরা ছিলাম অবিচল। ফ্যাসিবাদী সরকারের পতনের দাবিতে আন্দোলন করতে গিয়ে আমাদের অফিসেও গুলি ছোঁড়া হয়েছে।” মঞ্জু উল্লেখ করেন, “আন্দোলন-সংগ্রামে সক্রিয় থাকতে গিয়ে আমাদের বহু ভাই-বোনকে নানা কষ্ট করতে হয়েছে, কেউ কেউ কারাবরণও করেছেন। বহুমুখী বাধা অতিক্রম করে আমরা একটি সফল কাউন্সিল আয়োজনে সক্ষম হয়েছি।” তিনি বলেন, “জনগণের মধ্যে গণঅভ্যুত্থানের পরবর্তী সরকারের প্রতি অনেক প্রত্যাশা তৈরি হয়েছিল। বিশেষ করে গণহত্যার বিচার, সিন্ডিকেট ভেঙে দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ, আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নয়নের মতো বিষয়গুলোতে এখনো তেমন কোনো অগ্রগতি নেই। যা ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের ঐক্য ক্রমশ দুর্বল করছে।” অভিষেক অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার জোবায়ের আহমেদ ভূঁইয়া, অ্যাডভোকেট আব্দুল্লাহ আল মামুন রানা, আনোয়ার সাদাত টুটুল, এবিএম খালিদ হাসান, আমিনুল ইসলাম এফসিএ, আলতাফ হোসাইন, ব্যারিস্টার সানী আব্দুল হক, ব্যারিস্টার নাসরীন সুলতানা মিলি এবং বিভিন্ন বিভাগের সম্পাদক ও বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদকরা।
প্রিন্ট
ট্যাগস














