, সোমবার, ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

মহাসড়কে রিকশাই উঠতে দেয়া যাবে না: সারজিস

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫
  • / ১৩ বার পড়া হয়েছে

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের প্রধান সংগঠক সারজিস আলম উল্লেখ করেছেন, শহরের সড়কগুলো চলাচলের জন্য উপযুক্ত রাখতে হলে অটো এবং ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা খুবই প্রয়োজন। সোমবার (২৭ অক্টোবর) ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আগের মতো রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে। অন্য সময় প্যাডেলচালিত রিকশা চলবে। তবে মূল সড়ক বা মহাসড়কে প্যাডেল বা ব্যাটারি চালিত কোনো রিকশা উঠতে দেওয়া হবে না। এতে করে রিকশাচালক, অন্য যাত্রীরা ও সবাই জন্যই ঝুঁকি বাড়ে।’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্যথায় রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে বিভাগীয় ও জেলা শহরের রাস্তাগুলোর চলাচল ধীরে ধীরে অযোগ্য হয়ে পড়ছে। দুর্ঘটনা, যানজট এবং রাস্তায় বিশৃঙ্খলার অন্যতম কারণ এই অপ্রতুলতা। অন্তর্বর্তী সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই দায় এড়াতে পারে না। যারা এই পেশায় আছেন, তাদের জীবিকা নির্বাহের বিষয় বিবেচনা করে এই সমস্যা সমাধান জরুরি।’


প্রিন্ট

নিউজটি শেয়ার করুন

মহাসড়কে রিকশাই উঠতে দেয়া যাবে না: সারজিস

আপডেট সময় ১২:৪২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ অক্টোবর ২০২৫

জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলের প্রধান সংগঠক সারজিস আলম উল্লেখ করেছেন, শহরের সড়কগুলো চলাচলের জন্য উপযুক্ত রাখতে হলে অটো এবং ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা খুবই প্রয়োজন। সোমবার (২৭ অক্টোবর) ফেসবুক পোস্টে তিনি এই কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আগের মতো রাত ১০টা থেকে ভোর ৬টা পর্যন্ত ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে। অন্য সময় প্যাডেলচালিত রিকশা চলবে। তবে মূল সড়ক বা মহাসড়কে প্যাডেল বা ব্যাটারি চালিত কোনো রিকশা উঠতে দেওয়া হবে না। এতে করে রিকশাচালক, অন্য যাত্রীরা ও সবাই জন্যই ঝুঁকি বাড়ে।’ তিনি আরও বলেন, ‘অন্যথায় রাজধানী ঢাকা থেকে শুরু করে বিভাগীয় ও জেলা শহরের রাস্তাগুলোর চলাচল ধীরে ধীরে অযোগ্য হয়ে পড়ছে। দুর্ঘটনা, যানজট এবং রাস্তায় বিশৃঙ্খলার অন্যতম কারণ এই অপ্রতুলতা। অন্তর্বর্তী সরকার ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এই দায় এড়াতে পারে না। যারা এই পেশায় আছেন, তাদের জীবিকা নির্বাহের বিষয় বিবেচনা করে এই সমস্যা সমাধান জরুরি।’


প্রিন্ট