খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
গণভোটের চেয়ে আলু চাষিদের ন্যায্যমূল্য পাওয়া বেশি প্রয়োজন: তারেক রহমান
- আপডেট সময় ০৭:২১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫
- / ২৬ বার পড়া হয়েছে
গণভোটের পরিবর্তে আলু চাষিদের ন্যায্য মূল্য পাওয়াটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেন, আলু চাষিদের যে পরিমাণ সরকারি অনুদান দরকার, সেই অর্থে গণভোটের পরিকল্পনা করা হচ্ছে। বুধবার (১২ নভেম্বর) রাজধানীর চীন মৈত্রী সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসের ৫০ বছর পূর্তির অনুষ্ঠানে এ কথা বলেন তিনি। তারেক রহমান আরও বলেন, জনগণের হাজার হাজার কোটি টাকা ব্যয় করে গণভোটের পরিবর্তে পেঁয়াজ সংরক্ষণাগার নির্মাণের গুরুত্ব বেশি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে, এ ধরনের বাস্তব সমস্যা নিয়ে কথা বলার জন্য দেশে কেউ নেই। দেশের অর্থনীতি ও শিক্ষানীতির কথাও তিনি উল্লেখ করেন, বিশ্বজনীন গ্রামে যুগে সাধারণ গণভোটের গবেষণার পরিবর্তে দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও অর্থনীতিকে স্থিতিশীল করার ওপর গুরুত্ব দেওয়ার আহ্বান জানান। নারী কর্মসংস্থান নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে তিনি বলেন, জামায়াত নারীদের চাকরি না দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করছে। যদি পোশাক কারখানায় নারীরা ৮ ঘণ্টার বদলে ৫ ঘণ্টা কাজ করেন, তাহলে বাকি সময়ের মজুরি কে দেবে? এতে কি তাঁদের কাজের সুযোগ সংকুচিত হচ্ছে না? গণভোটের চেয়ে নারীদের মধ্যে চাকরি সংকটের ভয় দূর করাই এখন বেশি জরুরি। একজন কর্মহীন মানুষের কর্মসংস্থান সৃষ্টি করাই আজকের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ। তারেক রহমানের দাবি, দেশে এখন গণভোট নয়, দরকার কৃষক, শ্রমিক ও বেকারদের সমস্যা সমাধান। তিনি আরও বলেন, ভবিষ্যতে যেন কেউ জনগণের অধিকার হরণের মাধ্যমে দেশকে দালাল রাষ্ট্রে পরিণত না করতে পারে, তার জন্য দরকার জাতীয় ঐক্য। তিনি বলেন, বীর জনতার গণঅভ্যুত্থানের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের অবসান হয়েছে এবং কোনও গোষ্ঠী বা রাজনৈতিক দল মানুষের জীবন দিয়ে নিজেদের সুবিধা করে নি। সরকারের দুর্বলতাকে কাজে লাগিয়ে কিছু রাজনৈতিক গোষ্ঠী জনগণের বিরুদ্ধে অবস্থান নিচ্ছে বলে সমালোচনা করেন তিনি। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের হুমকি-ধামকি না দিয়ে, আগামী ফেব্রুয়ারিতে জনগণের সামনে দাঁড়ানোর জন্য রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি আহ্বান জানান, সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, এক দল তাদের স্বার্থ রক্ষা করবে নাকি ফেব্রুয়ারি নির্বাচনের মাধ্যমে জনগণের প্রত্যাশা পূরণ করবে।
প্রিন্ট
















