খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানকে নিয়ে সুখবর দিলেন তথ্য উপদেষ্টা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সাবেক ইউপি সদস্যের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
শ্রীলঙ্কায় ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা অন্তত ১৯৩
ইসরায়েলি প্রেসিডেন্টের কাছে ক্ষমা চাইলেন নেতানিয়াহু
হাসপাতালে খালেদা জিয়াকে দেখতে গেলেন তামিম ইকবাল
নোয়াখালীতে খালেদা জিয়ার সুস্থতা কামনায় কোরআন খতম ও দোয়া
মসজিদে বিয়ে ও সমালোচনা নিয়ে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
দেশে বাড়লো সব ধরনের জ্বালানি তেলের দাম
ইসরায়েলি হামলার গাজায় নিহত ৭০ হাজারের বেশি
খাদ্য অধিদপ্তরের পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁস
গণভোটের ৪ প্রশ্নের কোনো একটিতে দ্বিমত থাকলে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়
- আপডেট সময় ০৪:৩৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
- / ২৩ বার পড়া হয়েছে
গণভোটের চারটি প্রশ্নের মধ্যে যদি কোনোটার সঙ্গে মতবিরোধ থাকে, তবে সেখানে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়? এই প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী। তিনি বলেন, অজুহাতে কিছু করার চেষ্টা করলে তা স্থায়ী হবে না। যদি ৯০ শতাংশ মানুষই বুঝতে না পারে গণভোটের মূল উদ্দেশ্য কী, তাহলে তারা কীভাবে সংশ্লিষ্ট থাকবেন? শনিবার (১৫ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর শ্যামলীতে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের পক্ষ থেকে অসুস্থ বেতার শিল্পী আফরোজা নিজামীকে আর্থিক সহযোগিতা দেয়ার অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। সাধারণ মানুষ যেন সহজে বুঝতে পারে, সেই লক্ষ্য নিয়ে গণভোটের প্রশ্নপত্র সাজানোর আহ্বান জানান রিজভী। তিনি বলেন, গণভোটে উপস্থিত চারটি প্রশ্নের মধ্যে ‘না’ দেয়ার অপশন নেই। যদি একমত না হন, তাহলে জনগণ কিভাবে মতামত দেবে, তা স্পষ্ট হয়নি। রিজভী অভিযোগ করেন, সারাদেশে বহু মানুষ দুর্ভোগে আছেন, এসব দুর্ভোগের সমাধানে সরকারের কোনো উদ্যোগ নেই। স্বাধীনতার পর থেকেই সেবামূলক কাজে সরকারের দায়িত্ব দেখানো হয়নি। গণভোট ও পিআরসহ নানা দাবির বিরুদ্ধে না দাঁড়িয়ে, রাজনৈতিক দল ও সরকার باید মানুষের অধিকার নিশ্চিত করুক, বলে উল্লেখ করেন রিজভী। তিনি বলেন, জুলাই সনদ জাতির সামনে সঠিকভাবে উপস্থাপন হয়নি, আরও স্পষ্ট ও পরিষ্কারভাবে তুলে ধরার দরকার ছিল। এ ছাড়াও তিনি জানান, ভারতের কাছ থেকে বিপুল অর্থের মাধ্যমে দেশে নাশকের চেষ্টা করছে আওয়ামী লীগ। তারা দেশের পরিস্থিতি ভয়াবহ করে তুলতে চায়। শেখ হাসিনার বিচার বিষয় আদালতের, মানুষ হত্যার সুষ্ঠু বিচার চায়। দেশের পরিস্থিতি ক্রমশই অস্থিতিশীল হয়ে উঠছে বলে অভিযোগ করে রিজভী বলেন, পতিত স্বৈরাচার পাশের দেশে বসে নানা ষড়যন্ত্র করছে। ঢাকা, গাজীপুরসহ বিভিন্ন অঞ্চলে গাড়ি পোড়ানো ও নানা সহিংসতা চালানো হচ্ছে। এই সংস্কৃতি হলো আওয়ামী সংস্কৃতি। সরকার প্রথম থেকেই ফ্যাসিবাদের বিষদাঁত ভেঙে ফেললে আজকের এই পরিস্থিতি হতো না। এ সময় বিএনপি পরিবারের আহ্বায়ক আতিকুর রহমান রুমনসহ অন্যান্য নেতাকর্মীরাও উপস্থিত ছিলেন।
প্রিন্ট
















