কোরিয়া থেকে ৪২০ কোটি টাকায় এলএনজি কিনবে সরকার
ভারত থেকে ৫০ হাজার টন চাল কেনার অনুমোদন
নেপালকে উড়িয়ে সেমির পথে টাইগার যুবারা
চবি উপ-উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে প্রশাসনিক ভবনে তালা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় নতুন কূপ খনন শুরু, দিনে মিলবে দেড় কোটি ঘনফুট গ্যাস
তিন উপদেষ্টার পদত্যাগের আল্টিমেটাম ডাকসু ভিপির
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে বিদেশি অস্ত্রের চালান জব্দ
দিল্লির সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্বিবেচনার আহ্বান ডাকসু ভিপির
হাদি হত্যাচেষ্টার মামলা ডিবিতে হস্তান্তর
সাময়িক বন্ধ থাকবে মেট্রোরেল চলাচল
আগামী সরকারকে প্রথমেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে: তারেক রহমান
- আপডেট সময় ১৮ ঘন্টা আগে
- / ৭ বার পড়া হয়েছে
যারা আগামীদিনে নির্বাচিত হয়ে সরকার গঠন করবেন, তাদের প্রথমে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করা জরুরি বলে মনে করেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি উল্লেখ করেছেন, “প্রথমে আমাদের সমস্ত শক্তি দিয়ে এ বিষয়টি নিশ্চিত করতে হবে। এতে অনেক সমস্যা কমে যাবে, এবং অন্যান্য কাজের জন্য প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হবে।” রোববার (১৪ ডিসেম্বর) রাতে গুলশানের এক হোটেলে বিভিন্ন পেশাজীবী ও বিশিষ্টজনের সাথে আয়োজিত আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন ও জন প্রত্যাশা শীর্ষক আলোচনা সভায় ভার্চুয়ালি যোগ দিয়ে তিনি এ কথা বলেন। তারেক রহমান বলেন, “আমরা দেখেছি, স্বৈরশাসনের সময় সমাজের বিভিন্ন স্তরে অন্যায় সুযোগ-সুবিধা দেওয়া হয়েছে। এটি এক ধরনের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। এই অভ্যাস পরিবর্তন করতে হবে। এক কথায় দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরতে হবে।” তিনি আরও উল্লেখ করেন, পানি, যানজট, নারী ও প্রান্তিক কৃষকসহ গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলোতে নজর দিতে হবে। তিনি বলেন, আগামী সরকারের উচিত ঢাকা শহরের যানজট কমানোর জন্য পদক্ষেপ নেওয়া। ঢাকায় পানির স্তর নিচে চলে যাচ্ছে। বিএনপি ক্ষমতা পেলে শিক্ষিত নারীদের ফ্যামিলি কার্ডের মাধ্যমে অর্থনৈতিক সহায়তা দেবে। তিনি বলেন, প্রান্তিক ও মাঝারি কৃষকদের জন্য কৃষক কার্ড চালু করা হবে। স্বাস্থ্যের উন্নতিতে ১ লাখ স্বাস্থ্যকর্মী নিয়োগের পরিকল্পনা রয়েছে। শিক্ষকদের প্রযুক্তির ব্যবহারে প্রশিক্ষিত করা হবে। এসময় তিনি দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সকলের ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানান। তারেক রহমান বলেন, “অবকাঠামোগত উন্নয়নের নামে নতুন হাসপাতাল বা ভবন নির্মাণে বছর বছর সময় লাগছে, ফলে জনগণ দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করে সুফল পাচ্ছে না। তবে বিএনপি পাবলিক–প্রাইভেট হাসপাতাল অংশীদারিত্বের নীতির মাধ্যমে দ্রুত সময়ের মধ্যে দেশের জনগণকে উন্নত স্বাস্থ্যসেবা দিতে সক্ষম হবে। এই নীতির আওতায় সরকারি হাসপাতালের অতিরিক্ত রোগীদের সরকারি ব্যয়েই বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা করানো হবে।”
প্রিন্ট


























