, রবিবার, ২১ ডিসেম্বর ২০২৫, ৭ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সংবাদের বিষয়ে কিছু জানাতে ইমেইল করুন [email protected] ঠিকানায়

বীর উত্তম এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে মির্জা ফখরুলের গভীর শোক

নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট সময় ১৩ ঘন্টা আগে
  • / ৪ বার পড়া হয়েছে

বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি চিফ অব স্টাফ, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান এবং সাবেক মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকারের (এ কে খন্দকার) মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে তার পরিবার-পরিজনের মতো আমি নিজেও গভীর দুঃখিত ও সমব্যথী।

বিএনপি মহাসচিব আরও জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের উপ-প্রধান (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) হিসেবে তিনি ছিলেন বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান। সাবেক এই এয়ার ভাইস মার্শাল গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে মহান মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতা ও বীরত্বের সঙ্গে অবদান রেখেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করার জন্য ‘বীর উত্তম’ খেতাব ও ২০১১ সালে স্বাধীনতা পদক অর্জন করেন। দেশের মুক্তির জন্য ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানের জন্য তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের প্রতি তার গভীর মমত্ববোধ ও স্বাধীনের জন্য তার নিবেদিতপ্রাণতা অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। পৃথিবীর কাছে তার বিদায়বেদনায় আমি ব্যথিত ও মর্মাহত। মহান রাব্বুল আলামীন যেন তাকে জান্নাত নসিব করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য্যধারণের শক্তি দেন।

বিএনপি মহাসচিব শোকবার্তায় এ কে খন্দকারের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকার্ত পরিবার, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

অবসরপ্রাপ্ত এ কে খন্দকার বার্ধক্যজনিত কারণে আজ সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।


প্রিন্ট
ট্যাগস

নিউজটি শেয়ার করুন

বীর উত্তম এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে মির্জা ফখরুলের গভীর শোক

আপডেট সময় ১৩ ঘন্টা আগে

বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ডেপুটি চিফ অব স্টাফ, স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম বিমান বাহিনীর প্রধান এবং সাবেক মন্ত্রী এয়ার ভাইস মার্শাল (অব.) আবদুল করিম খন্দকারের (এ কে খন্দকার) মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) এক শোকবার্তায় তিনি বলেন, এ কে খন্দকারের মৃত্যুতে তার পরিবার-পরিজনের মতো আমি নিজেও গভীর দুঃখিত ও সমব্যথী।

বিএনপি মহাসচিব আরও জানান, মুক্তিযোদ্ধাদের উপ-প্রধান (ডেপুটি চিফ অব স্টাফ) হিসেবে তিনি ছিলেন বাংলাদেশের বিমান বাহিনীর প্রথম প্রধান। সাবেক এই এয়ার ভাইস মার্শাল গ্রুপ ক্যাপ্টেন হিসেবে মহান মুক্তিযুদ্ধে সাহসিকতা ও বীরত্বের সঙ্গে অবদান রেখেছেন। তিনি মুক্তিযুদ্ধে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করার জন্য ‘বীর উত্তম’ খেতাব ও ২০১১ সালে স্বাধীনতা পদক অর্জন করেন। দেশের মুক্তির জন্য ৭১ এর মুক্তিযুদ্ধে তার অবদানের জন্য তিনি চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, দেশের প্রতি তার গভীর মমত্ববোধ ও স্বাধীনের জন্য তার নিবেদিতপ্রাণতা অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত। পৃথিবীর কাছে তার বিদায়বেদনায় আমি ব্যথিত ও মর্মাহত। মহান রাব্বুল আলামীন যেন তাকে জান্নাত নসিব করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারকে ধৈর্য্যধারণের শক্তি দেন।

বিএনপি মহাসচিব শোকবার্তায় এ কে খন্দকারের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকার্ত পরিবার, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

অবসরপ্রাপ্ত এ কে খন্দকার বার্ধক্যজনিত কারণে আজ সকাল ১০টা ৩৫ মিনিটে মৃত্যুবরণ করেন। তার বয়স হয়েছিল ৯৫ বছর।


প্রিন্ট